পর পর কলা খাইয়েও বের করতে পারা যায়নি মোবাইল ফোন। কয়েদির কাণ্ডে ভোগান্তি জেলের রক্ষীদেরও।
অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার না করেও যদি চার্জ ফুরিয়ে যেতে থাকে, তাহলে তা চিন্তার বিষয়।
'জার্নাল অফ স্লিপ রিসার্চ' রিপোর্টে বলা হয়েছে, মোবাইল ফোনে আসক্তি তৈরি হয়ে যাওয়ার থেকেও আরও ভয়ঙ্কর ব্যাপার হল, ঘুমনোর আগে মোবাইল ফোন ঘাঁটার অভ্যাস।
প্রযুক্তির ফলে যেমন মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়েছে, তেমনই আবার অনেক বিপদও তৈরি হয়েছে। হ্যাকাররা প্রযুক্তির অপব্যবহার করছে। এর ফলে বহু মানুষ বিপদে পড়ছেন।
আপনি যদি, মোবাইল ফোন সারাতে দেন, অথবা কারুর কাছে বিক্রি করেন, তাহলে আর আপনি সেই ফোনে কাজ করতে পারবেন না। ফলে, সেই ফোনে থাকা আপনার সমস্ত তথ্য চলে যাবে ওই অচেনা ব্যক্তির হাতে। এখান থেকেই ঘটতে পারে চরম বিপদ!
উল্কার গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে ভারতের প্রযুক্তিগত উন্নতি, সম্প্রতি এই কথাই মনে করালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
মোবাইল ফোনের স্ক্রিনে চোখ রেখে সময় কাটানোর জন্য দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিন। তারবেশি ফোন দেখবেন না।
যাঁরা মাথার কাছে ফোন রেখে ঘুমাতে যান, তাঁদের আয়ু তো চোখে পড়ার মতো কমছে। এর পেছনে মূল কারণ হলো রেডিয়েশন।
এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কি শুধুই নতুন মেমোরি কার্ড বা ছবি ডিলিট? নাকি অন্য কোনও উপায় মিলতে পারে নিস্তার?
ভুয়ো কল সেন্টার খুলে প্রতারণার অভিযোগ। মোবাইলের টাওয়ার বসানোর টোপ দিয়ে করত প্রতারণা। এছাড়াও ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নামেও চলত প্রতারণা। পুলিশের বিশেষ অভিযানে পর্দাফাঁস ভুয়ো কল সেন্টারের। ২২ জন যুবক ও ১২ জন তরুণীকে আটক করল সল্টলেক ইলেক্ট্রনিক্স থানার পুলিশ। সল্টলেক সেক্টর ৫-এ একটি অফিসে চলছিল এই প্রতারণা। বাজেয়াপ্ত প্রচুর মোবাইল ও নথি।