বন্ধ হয়ে গেল 'সিঙ্গুর আন্দোলন লোকাল' ট্রেন! ২০০৯ সালে চালু হয়েছিল এই লোকাল ট্রেনটি। তৎকালীন রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চালু করেছিলেন ট্রেনটি। এই লোকাল ট্রেনটি আচমকা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় রেল।
সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা বন্ধ হওইয়ার জেরে টাটাকে মোটা অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নিদান দিন তিন সদস্যের আরবিট্রাল ট্রাইবুনাল।
শুক্রবার বেলা ১১টা নাগাদ সিঙ্গুর বাজারে দুই ভাইয়ের সঙ্গে মূল অভিযুক্ত ভোলা সাঁতরার কোনও কিছু নিয়ে অশান্তি হয়। তখন থেকেই বাড়তে থাকে অশান্তি। এদিকে এর আগেও নির্মল ও রাজকুমারের সঙ্গে বচসায় জড়িয়েছিল অভিযুক্ত।
বিজেপি-র সভা শেষ হতেই মাঠে নামতে দেখা গেল সিঙ্গুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের শ্রম মন্ত্রী বেচারাম মান্নাকে। নেওয়া হল শুদ্ধিকরণ কর্মসূচি। যা নিয়ে ফের জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
তিন দিন ব্যাপী ছিল কিষাণ মোর্চার ধর্না কর্মসূচি। বৃহস্পতিবার ছিল ধর্না কর্মসূচির শেষ দিন। এদিনই নবান্ন অভিযানের ডাক দিলেন সুকান্ত মজুমদার। 'শঙ্খ বাজিয়ে যুদ্ধের সূচনা হবে', এও বলতে শোনা যায় তাঁকে।
অন্তিম দিনেও শুভেন্দুই ছিলেন এই মঞ্চের প্রধান আকর্ষণ। এই মঞ্চ থেকেই আগামী দিনের কিষান আন্দোলনের পটরেখা তৈরি করে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদের জেরেই খুন হতে হয়েছে পরিবারের চার সদস্যকে।
নান্দাবাজার এলাকার বাসিন্দা প্যাটেল পরিবার। বাড়ি লাগোয়া তাঁদের করাতকল। এটিই তাঁদের পারিবারিক ব্যবসা।
ঘটনাস্থলেই দুজন মহিলা আন্দোলনকারী অসুস্থ হয়ে পড়ে বলে জানা যায়। ৪০ জনের বেশি আন্দোলনকারীকে আটক করে সিঙ্গুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয় বলেও জানা যাচ্ছে।
মঙ্গলবার বীরভূমের দেউচা পাচামির জন্য পুনর্বাসন প্রকল্প ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই সিঙ্গুরবাসীর গলায় উঠে আসে আক্ষেপের সুর। টাটা গোষ্ঠী ফিরে যাওয়ার পর বেকার পড়ে আছে সেখানকার জমি. বর্তমান সরকারের কাছে তাই তাদের কাতর আর্জি 'সিঙ্গুরে শিল্প হোক।'