টেট পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে হয়ে গেলেও শিক্ষক নিয়োগ কবে হবে? এই বিষয়ে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান, প্রত্যেক বছরেই নিয়ম করে টেট পরীক্ষা হবে। তবে টেটে পাশ করা মানেই চাকরি পাওয়া নয়।
পরীক্ষার আগেই সামনে এসেছে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার অভিযোগ। এই বিষয়টি বিস্তারিত তদন্তের ওপরেই ছাড়তে চাইছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
কয়েক মাসে আগে ২০২৩ সালের টেটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছিল পর্ষদ। কিন্তু ১০ ডিসেম্বরে টেট হওয়ার নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় শুনানি পিছিয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে। প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ মামলায় অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার সেই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
পর্ষদের দায়িত্ব নিয়েই গৌমত পাল জানিয়েছিলেন প্রতি বছর নিয়ম করে টেট পরীক্ষা হবে। সেই মত এক বছর পরেই টেট পরীক্ষা হতে চলেছে।
পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে খুব শীঘ্রই দেওয়া হবে নিয়োগের নোটিশও। কবে আসতে চলেছে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি?
তবে এই মামলার শুনানি নতুন করে হাইকোর্টে হবে বলেও জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
হাই কোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হয়। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে শুক্রবার।
দু'মাসের মধ্যে ৭১ জন প্রার্থীকে প্রাথমিকে চাকরি দিতে হবে বলে নির্দেশ দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আদালতের এই রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা।
পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের মেয়ে ইনা সিংহ। প্রথম ১ থেকে ১০-এর মধ্যে সারা বাংলার মোট ১৭৭ জন পরীক্ষার্থী রয়েছেন।