২৫ জুলাই বিশ্ব জুড়ে মিলিত হচ্ছে মেরিনার্সরা, হবে সবুজ-মেরুণের আইলিগ জয় সেলিব্রেশন

  • রক্তের রঙ সবুজ-মেরুণ যাদের এই খবর তাদের জন্য
  • যারা জন্মকেও মোহনবাগানের সঙ্গে মিলিয়ে দিয়েছেম 
  • এই খবর সেই সব মোহনবাগানিদের জন্য 
  • আর রক্তের এই সবুজ-মেরুণ রঙের জন্য বিশ্বজুড়ে মিলিত হচ্ছে মেরিনার্সরা

/ Updated: Jul 22 2020, 12:16 AM IST

Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

পঞ্চমবার দেশের সেরা হয়েছে প্রিয় দল। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে কোনও সেলিব্রেশন করতে পারেননি মোহনবাগান সমর্থকরা। শুধু দেশে নয় বিশ্ব জুড়ে মেরিনার্সরা বঞ্চিত থেকে গেছে উৎসব থেকে। আশা ছিল সংক্রমণ কমলে হবে সেলিব্রেশন। কিন্তু সংক্রমণ কমাতো দুরস্ত, প্রতিদিন তা বেড়েই চলেছে। তাই এবার অভিনব উদ্যোগ নিল বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সবুজ মেরুণ সমর্থকরা। আগামী ২৫  জুলাই এক এক ভার্চুয়াল সেলিব্রেশনের আয়োজন করা হয়েছে মেরিনার্স অ্যাবরডের পক্ষ থেকে। অনুষ্ঠানের নাম 'মননে মোহনবাগান' যেখানে নাচ-গান-আড্ডায় মেতে উঠবেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মেরিনার্সরা। ফ্লোরিডা, নিউ জার্সি, লস এঞ্জেলেস থেকে আবুধাবি সর্বত্রই বিরাজমান সবুজ মেরুণ সমর্থকরা। একটা সময় ছিল যখন প্রিয় ক্লাবের জয়ে সুদূর আমেরিকাতেও সবুজ মেরুন এর মেলা বসতো। সবুজ মেরুণ আবির মেখে হত বিজয় মিছিল, উৎসব। করোনা ভাইরাস মহামারীর কারণে এখন সব অতীত। সকলেই এখন ঘরবন্দি। সেলিব্রেশনটা ছোট হতে হতে এখন জুম, গুগল হ্যাঙ্গাউটে বন্দি হয়ে গেছে। যে আফশোস ভোলার নয় বলে জানিয়েছেন মেরিনার্স অ্যাবরডের সদস্যরা। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে নাই বা হোক পার্টি, নাই বা হোক শহর জুড়ে শোভাযাত্রা, ২৫ জুলাই ভার্চুয়াল সেলিব্রেশন মাতিয়ে তুলবেন পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের একনিষ্ঠ মোহনবাগান সমর্থকরা। আর এই ভার্চুয়াল সেলিব্রেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকছেন বিখ্যাত দুই সঙ্গীত শিল্পী সিদ্ধার্থ রায় ওরফে সিধু ও অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়। মেরিনার্স অ্যাবরডের অএই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন অভিনেতা রুদ্রনীল ও কণিনীকা। ইতিমধ্যেই এই উদ্য়োগ সাড়া ফেলেছে বিশ্ব জুড়ে সবজ মেরুণ সমর্থকদের মধ্যে।করোনার কারণে গোটা বিশ্ব ত্রস্ত হলেও, সময়টা খুব একটা খারাপ যাচ্ছে না মোহনবাগান ক্লাবের। গত বছর আইলিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দল। এটিকে সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে নয়া ক্লাব হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এটিকে মোহন বাগান। আগামী মরসুমে মোহনবাগানকে খেলবে আইএসএলে। যার ফলে প্রিয় দলের প্রতি প্রত্যাশা ও ভালবাসা আরও বেড়েছে বিশ্বজুড়ে মেরিনার্সদের।