লকডাউনে দোকান খোলার শাস্তি, লটারি বিক্রেতাকে আটক করল ইকোপার্ক থানার পুলিশ
শনিবার রাজ্য জুড়ে সম্পূর্ণ লকডাউন। সকাল থেকে ইকোপার্ক থানার পুলিশের তৎপরতা। রাস্তাঘাট শুনশান হলেও গলির মুখে ভীড় কমাতে আরও কড়া পুলিশ। লকডাউনে দোকান খুলে বসলেন এক লটারি ব্যবসায়ী। আর খবর পেয়ে ইকোপার্ক থানার পুলিশের হানা। পুলিশ দেখতেই মুহূর্তে তাঁরা সবাই ছুটে পালাল। এরপর আটক করা হয়েছে ওই লটারি ব্যবসায়ীকে।
শনিবার রাজ্য জুড়ে সম্পূর্ণ লকডাউন। সকাল থেকেই শহরের রাস্তার বিভিন্ন মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সকাল থেকে ইকোপার্ক থানার পুলিশের তৎপরতা। রাস্তাঘাট শুনশান হলেও গলির মুখে ভীড় কমাতে আরও কড়া পুলিশ। লকডাউন লঙ্ঘনকারীদের লাঠি উচিয়ে ধরছেন তাঁরা। লকডাউনে দোকান খুলে বসলেন এক লটারি ব্যবসায়ী। আর খবর পেয়ে ইকোপার্ক থানার পুলিশের হানা। তখনও দোকান ভর্তি লোক গিজগিজ করছে। পুলিশ দেখতেই মুহূর্তে তাঁরা সবাই ছুটে পালাল। এরপর আটক করা হয়েছে ওই লটারি ব্যবসায়ীকে।
অপরদিকে, শনিবার সকাল ৬টা থেকেই শহরের বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশকর্মী এবং অফিসারদের মোতায়েন করা হয়েছে। মোট ২৮টি জায়গায় গার্ডরেল বসিয়ে চলছে নাকা-তল্লাশি। ট্র্যাফিক গার্ডের সঙ্গে রয়েছেন স্থানীয় থানার অফিসারেরাও। লালবাজার সূত্রের খবর, সকালের দিকে দুধের দোকান ,পাড়ার ছোট দোকানগুলি না খোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট এলাকার থানাগুলিকে। একই সঙ্গে এলাকার বাজারগুলিতে পুলিশকর্মী মোতায়েন করার পাশাপাশি সেখানে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমেও নজরদারি চালানো হচ্ছে।