সিটি অফ জয় তিলোত্তমা কলকাতা। এই শহর প্রেমের শহর, ভালবাসার শহর। এ শহরের বুকে দম্পতি বা প্রেমিক যুগলদের প্রেম করার জায়গা নেই, এমন অপবাদ দীর্ঘদিনের। কিন্তু আদৌও কি তাই। শহর কলকাতার বুকেই রয়েছে ১০টি এমন জায়গা, যেখানে নিশ্চিন্তে বসে প্রেম করা যায়
অস্থির এই বিশ্বে কিছু দেশ আছে শান্ত ও সুন্দর, বিশ্ব শান্তি সূচকে সবচেয়ে কম সূচকের অধিকারী দেশগুলো শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা পায়। রইল বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ১০টি দেশের হদিশ
কলকাতার পার্ক স্ট্রিট। জমজমাট এক জায়গা। রেস্তোরাঁ থেকে ফুটপাতের বাহারি সব হকার- পার্ক স্ট্রিটকে একটা আলাদা মাত্রা দেয়। ব্রিটিশ আমলেই মোস্ট হ্যাপেনিং প্লেস ছিল, এখনও পার্ক স্ট্রিটের সেই তকমা কেউ ছিনিয়ে নিতে পারেনি।
প্রকাশিত হয়েছে QS World Universities ব়্যাঙ্কিং। এতে ইতিহাস তৈরি করেছে ভারতের আইআইটি বোম্বে। এছাড়াও স্থান পেয়েছে আরও বেশকিছু ভারতীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে ভারতের প্রথম ১০-এর তালিকা আপনাদের জন্য
বুধবার সকাল আটটার পরেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছেন সায়নী ঘোষ।
রথযাত্রার পরে গুন্ডিচা মন্দিরে যায় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার তিনটি রথ। এরপর গুন্ডিচা মন্দির থেকে এবার মূল মন্দিরে আসবেন জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। মূল মন্দিরে এঁদের প্রত্যাবর্তনই হল উল্টোরথ যাত্রা। তবে জানেন কী পুরীতে উল্টোরথ বলে কোনও অনুষ্ঠানই হয় না।
১৮ থেকে ৪০ বছরের যে কোনও ব্যক্তি সরকারের এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে পারেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজনের মৃত্যু হলে পুরো পেনশনের সঙ্গে ৮.৫ লাখ টাকাও দেওয়া হবে।
বিউটি উইথ দ্য ব্রেন- বরাবরই এই কথাটা বাড়তি মাত্রা পেয়ে আসছে। সত্যি তো একজন আইএএস-এর রূপের বাহার যদি এমন হয়, তাহলে চর্চা তো হবেই। কারণ একে তো আমরা মা সরস্বতী-র আশীর্বাদ বলেই প্রতিপন্ন করে থাকি।
বাড়ি মানেই এক নিভৃত আশ্রয়স্থল, যার জন্য মানুষ নিজেকে যুগের পর যুগ বদলে চলেছে। বাড়ি হল এমন এক আবাস সে যতই ছোট হোক বা বড় হোক- আমার বাড়ি- এটাই একজনের কাছে সবচেয়ে বড় অহংকার
মাহেশের রথযাত্রা ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীনতম এবং বাংলার প্রাচীনতম রথযাত্রা উৎসব। ১৩৯৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে পশ্চিমবঙ্গের শ্রীরামপুর শহরের মাহেশে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। মাহেশের রথটি উচ্চতায় ৫০ ফুট, ১২টি লোহার চাকা রয়েছে।