সংক্ষিপ্ত

  • নন্দীগ্রামে ভোটের সকালেই 'আত্মহত্যা' 
  • দেহ উদ্ধার ঘিরে তীব্র উত্তেজনা নন্দীগ্রামে 
  • অভিযোগ, তৃণমূলের হুমকির ভয়ে আত্মহত্যা 
  • 'ভোট দিতে গেলেই মরতে হবে'-আক্ষেপ বিজেপির


দ্বিতীয় দফা ভোটের শুরুতেই বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার ঘিরে তীব্র উত্তেজনা নন্দীগ্রামে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, তৃণমূলের হুমকির ভয়ে আত্মহত্যা করেছে ওই বিজেপি কর্মী। তবে অভিযোগ ওড়াল তৃণমূল। 

আরও পড়ুন, ভোটের শুরুতেই রক্তাক্ত কেশপুর-বোমাবাজি সোনাচূড়ায়, ভোট দিতে বাধা কোন কোন বুথে 

 

 

 

 

বিজেপি কর্মীর মৃত্যুতে কাঠগড়ায় তৃণমূল।  যদিও অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল নেতাদের দাবি, ওই ব্যক্তির পারিবারিক অশান্তির কারণেই এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।  ঘটনাটি ঘটেছে নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের বাখুয়াবাড় গ্রামে। ওই গ্রামের ২৮ নং বুথের বাসিন্দা উদয়শংকর দোবে। ভোটের দিন ভোর বেলা বাড়িতেই তার দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে।  মৃত বিজেপি কর্মী উদয়শংকর  দোবের বাড়িতে নন্দীগ্রাম থানার পুলিশ গেলে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা। বিজেপি কর্মীদের দাবী,  'যেভাবে তৃণমূল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে তাতে ভোট দেওয়া সম্ভব নয়। আর ভোট দিতে গেলেই এই ভাবে মরতে হবে।' 

আরও পড়ুন, 'মা মাটি মানুষের স্লোগান দিয়ে মায়ের কি হাল-নিমতাকাণ্ডেই স্পষ্ট', ধনেয়াখলিতে ধিক্কার নাড্ডার 

 

 

 

তবে, শুধু এটাই নয় প্রথম দফা ভোটের দিকেও  রক্তাক্ত হয়েছিল কেশপুর। তখন এক বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনা সামনে উঠে এসেছিল। সেদিনও অভিযোগের তীর ওঠে তৃণমূল কংগ্রেসের দিকেই। এবার আবার দ্বিতীয় দফা ভোটের শুরুতেই বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার ঘিরে তীব্র উত্তেজনা ছড়াল  নন্দীগ্রামে। কেশপুরের খুন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, 'গত তিন দিনে আমাদের তিন জন কর্মকর্তা খুন হয়েছে। খুন আমরা করিনা। খুনের রাজনীতি  ওরা করে। বিজেপি করে না।'