সংক্ষিপ্ত

  • বিজেপির সদর দফতরে শুভেন্দু
  • বিজেপিতে নবাগতদের স্বাগত অনুষ্ঠান
  • তৃণমূলকে একযোগে আক্রমণ শুভেন্দুর
  • নাম না করে প্রশান্ত কিশোরকেও আক্রমণ

মেদিনীপুরের সভায় বদলের দিনই তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিষোদগার হয়েছিলেন শুভেন্দু। তারপরই কাঁথিতে নিজের গড় থেকে শুরু করে কেতুগ্রামের সভা থেকে তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেছিলেন শুভেন্দু। এবার, বিজেপির সদর দফতরে দাঁড়িয়ে কার্যত হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু। তৃণমূলকে তোপ দিয়ে বলেন, ''তৃণমূল একটা কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে''। 

আরও পড়ুন-রবিবার ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের সভার অপেক্ষায় বাংলা, শুভেন্দুর তোপের কী উত্তর দেবেন 'ভাইপো'

হেস্টিংসে বিজেপির সদর দফতরে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ''আমরা একজোট হয়ে কাজ করব। আমি আগে যে দলে কাজ করেছি। সেটি এখন কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে। সেই কোম্পানি ছেড়ে রাজনৈতিক দলে এসেছি। বিজেপিতে একজোট হয়ে কাজ করব। আমার আগের দলে কোনও শৃঙ্খলা ছিল না। তৃণমূলের সঙ্গে ২১ বছর কাটিয়েছে। ভাবতেই লজ্জা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিজেপি এখন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। এই দলের জাতীয়তাবাদ, মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতা রয়েছে তা আমি স্বীকার করে নিয়েছে। দলের যা দায়িত্ব তা নিতে শুরু করেছি। আমাদের একটাই লক্ষ্য শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বাংলা গড়ব। এই বাংলাকে সোনার বাংলা গড়ে তুলব''। হেস্টিংসে বিজেপির সদর দফতরে দাঁড়িয়ে মন্তব্য শুভেন্দু অধিকারীর।

আরও পড়ুন-হেস্টিংসে শুভেন্দুর বৈঠক ঘিরে ধুন্ধুমার, BJP সাংসদের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়ল তৃণমূল কর্মীরা

শনিবার হেস্টিংসে বিজেপি নয়া দফতরে বিজেপিতে আসা নবাগতদের সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান ছিল। সেখানে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে বেশ কয়েকজন নেতা যোগদান। দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায় সহ বিজেপির অন্যান্য শীর্ষ নেতৃত্বরা। তিনি বলেন, ''বাংলাকে মোদীর হাতে তুলে দিতে হবে। বাংলায় ও দিল্লিকে একই সরকার থাকা দরকার। বাংলার উন্নয়নের জন্য রাজ্য ও দিল্লিতে একই সরকার প্রয়োজন। তৃণমূলের সরকারের রাজনৈতিক কারনে রাজ্যের কৃষকরা বঞ্চিত''। বললেন শুভেন্দু অধিকারী।