সংক্ষিপ্ত
নদিয়ার রাণাঘাট ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ঢাকিদের সমস্যা নিত্যসঙ্গী। করোনার জেরে দুবছর ধরে তাঁরা কার্যত বসে রয়েছেন।
আর কিছুদিনের মধ্যেই আশ্বিন মাস পড়ছে। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের হাতছানি আকাশের নীল আকাশে সাদা মেঘের হাতছানি শুরু হয়েছে। চারদিকে পুজো পুজো গন্ধ। তার মধ্যে গত দুই বছর ধরে চলছে করোনা সংক্রমণের জের। ফলে উৎসবের ভাটা যেমন পড়েছে, পাশাপাশি উৎসবের আনন্দ অনেকটা মাটি হয়েছে। জাঁকজমক করে দুর্গাপুজো এখন অতীত।
নদিয়ার (Nadia) রাণাঘাট (Ranaghat) ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ঢাকিদের (Dhaki) সমস্যা (Financial Problem) তাই নিত্যসঙ্গী। দুবছর ধরে তাঁরা কার্যত বসে রয়েছে। বিকল্প পেশাতেও যেতে পারছেন না। কারণ এটাই তাঁদের নেশা আর পেশা। তবুও আশায় মরে চাষা। হয়ত শেষ মুহুর্তে ডাক পড়বে ঢাক বাজানোর, সেই কথা ভেবে তাঁরা বুক বাঁধছেন।
SCO Summit 2021: ইমরান খানের সামনেই পাকিস্তানের কফিনে পেরেক পুঁততে তৈরি নরেন্দ্র মোদী
ভারতে রয়েছে পাকিস্তান নামের একটি গ্রাম, বাসিন্দারা সবাই হিন্দু, জানতেন কি
সারা দেশের রুপি, অথচ বাংলায় ভারতীয় মুদ্রার নাম টাকা, জানেন কেন এই নামকরণ
তবে পরিস্থিতি আর আগের মতো নেই। অনেক পুজো উদ্যোক্তাই খুব কম বাজেটে পুজো করছেন। অনেক জায়গায় অনাড়ম্বর ভাবে পুজো করার মনস্থির করে ফেলেছে উদ্যোক্তারা ।বাজেট যেমন ছোট তেমনি কিছু না করলে নয় এমন চিন্তা ভাবনা স্থির করে ফেলেছেন অনেকে। ফলে অনেক কাটছাট করা হচ্ছে এবার দুর্গা পুজো। ফলে আর্থিক সমস্যা মিটেও মিটছে না ঢাকিদের।
একদিন যাঁরা মুম্বই, দিল্লি, হায়দরাবাদ, অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে কলকাতার বড় পুজোতে ডাক পেতেন, তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে দুবছর ধরে। ফলে চাতক পাখির মতন আশায় রয়েছেন কবে ডাক পাবেন, কবে বায়না হবে