সংক্ষিপ্ত

 

  • সিধু কানুর মূর্তি এই প্রথম প্রতিষ্ঠিত হল অযোধ্যায়
  • উদ্ধোধন করলেন প্রাক্তন বিধায়ক  নেপাল মাহাতো 
  • শেষ অবধি গ্রামবাসীদের স্বপ্নপূরণ করলেন তিনি 
  • হুল দিবস উপলক্ষ্য়েই  মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে 

হুল দিবস উপলক্ষ্য়ে অযোধ্যার জিলিং সেরেঙ্গ গ্রামে আনুষ্ঠানিকভাবে সিধু কানহুর মূর্তি এই প্রথম প্রতিষ্ঠিত হল। এদিন সিধু  কানুর মূর্তি উদ্ধোধন করলেন বাঘমুন্ডি জেলার প্রাক্তন বিধায়ক তথা জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাতো।

আরও পড়ুন, প্রবল বর্ষণে ভয়াবহ ক্ষতির মুখে চাষের জমি, সরকারের 'কৃষি বীমা'-র আশায় অসহায় কৃষকরা

 

 

  নেপাল মাহাতো জানিয়েছেন, বিধায়ক থাকাকালীনই অযোধ্যার জিলিং সেরেঙ্গ গ্রামের বাসিন্দারা তাঁকে বীর  সিধু কানুর মূর্তি স্থাপনের জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তাই হুল দিবস উপলক্ষ্য়ে শেষ অবধি গ্রামবাসীদের স্বপ্নপূরণ করলেন তিনি। ১৮৫৫ সালে ৩০ জুন  সিধু মুর্মু এবং কানু মুর্মুর নের্তৃত্বে প্রথম ইংরেজদের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। ইংরেজদের নানা বিধ অপশাসন, অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে হাজারে হাজারে আদিবাসীরা তাঁদের নের্তৃত্বে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। ইতিহাসে এটাই ইংরেজদের বিরুদ্ধে এই বিদ্রোহ। তাই এই দিনটিকেই হুল দিবস হিসাবে পালন করা হয়। তাঁদের আদর্শ,  সমাজকে উন্নত করার জন্য নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করেছিল। তা যেন আগামী প্রজন্ম জানতে পারে। তাই এই উদ্যোগ।'

 

 

আরও পড়ুন, 'সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রতারকরা', দিলীপের নিশানায় কি প্রতিক্রিয়া সৌগতর

 

অযোধ্যার জিলিং সেরেঙ্গ গ্রামের বাসীন্দারাও খুব খুশি। স্বপ্নপূরণ হয়েছে তাঁদের।  বাঘমুন্ডি জেলার প্রাক্তণ বিধায়ক তথা জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাতোর উদ্যোগকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁরা।

 

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে 

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা 

আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস