সংক্ষিপ্ত

  • রাজ্য়ে এত বারুদের খোলা ব্যবসা
  • নির্বাচন কী করে শান্তিতে হবে প্রশ্ন রাজ্য়পালের
  • ফের রাজ্য়পালের মুখে রাজ্য়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
  • বাজেট ভাষণ নিয়ে কথা বললেন না রাজ্য়পাল

রাজ্য়ে এত বারুদের খোলা ব্যবসা হলে নির্বাচন কী করে শান্তিতে হবে?  মধ্যমগ্রামে গান্ধীজির ১৫০ তম জন্মবর্ষ উৎযাপনে এসে এমনই মন্তব্য় করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। যার জরে ফের শাসক দলের রোষের মুখে পড়লেন রাজ্য়ের সাংবিধানিক প্রধান। 

জকি হল জেলের বন্দিরাই, যাত্রা শুরু 'রেডিয়ো দমদম' এর

এদিন নিজের বক্তব্য়ে বাংলার সাংস্কৃতিক গরিমা ও প্রতিভার কথা উল্লেখ করেন জগদীপ ধনখড়। রাজ্যপাল বলেন, এত নোবেলজয়ীর বাংলাকে কী করে সন্ত্রাসের আড্ডা বানানো যায়। সিএএ ও এনআরসি-র পর  রাজ্য যে সন্ত্রাস দেখছে তা অবিশ্বাস্য। প্রতিবাদের নামে রেল লাইন উপড়ানো  হয়েছে। চারিদিকে ভাঙচুর হয়েছে। যা বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে কোনওভাবেই এক করা যায় না। ইদানীং রাজ্য কোথাও বিস্ফোরণ হলে বিচলিত হই। কারণ বিস্ফোরণে মানুষের ক্ষতি হয়।

করোনা মোকাবিলায় সতর্ক কলকাতা চিড়িয়াখানা, কড়া নজরদারি বিদেশিদের উপরে

রবিবার ভারত স্কাউট-এর অনুষ্ঠানে সেলুট জানিয়ে সম্মান জানানো হয় রাজ্য়পালকে। স্কাউটসদের সেলুট জানানোর পদ্ধতির কথা উল্লেখ করে রাজ্য়পাল বলেন, দুর্বলকে রক্ষা করবে এটাই ভারতের সংস্কৃতি। তবে এত সবের মাঝেও বার বার তাঁর মুখে ফুটে ওঠে রাজ্য়-রাজ্যপাল দ্বৈরথের কথা। এ বিষয়ে জগদীপ ধনখড় বলেন, অনেকেই তাঁকে রাজ্য়ের সমালোচক ভাবছেন। তাঁকে সমালোচক হিসাবে না ভেবে রাজ্য়ের গঠনমূলক পরামর্শদাতা হিসাবে ভাবার কথা বলেন রাজ্য়পাল।

নিখোঁজ হার্ট স্পেশালিস্ট ফিরলেন 'স্বামীজি'র বেশে, যার কাহিনি জানলে অবাক হতে হয়

তাঁর মতে গভর্নর ও গভর্নমেন্ট একই গাড়ির দুটি চাকা। দুজনকেই একই সঙ্গে চলতে হবে। তিনি সরকারের কাজ আটকাবেন না। কিন্তু সংবিধানের মধ্যে থেকে রুল বুক মেনে চলবেন।কাগজ ছাড়াই অর্থ বিল অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল রাজভবনে। সেই কথা উল্লেখ করে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় বলেন, অর্থমন্ত্রী রাজভবনে এসে রীতিমেনে সেই বিল অনুমোদনের অনুরোধ করেন।কিন্তু তিনি তা মানেননি। পরে সচিব কাগজ নিয়ে এলে বিল অনুমোদন করে দেন তিনি।