- Home
- West Bengal
- Kolkata
- গলায় কামড়ের দাগ, যৌনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন- নির্যাতিতার ওপর কঠোর অত্যাচারের সাক্ষী মেডিক্যাল রিপোর্ট
গলায় কামড়ের দাগ, যৌনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন- নির্যাতিতার ওপর কঠোর অত্যাচারের সাক্ষী মেডিক্যাল রিপোর্ট
Kolkata rape news: কসবা আইন কলেজের ছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়। কলেজের মধ্যেই দীর্ঘ সময় আটকে রেখে নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ। নির্যাতিতার ওপর শুধু শারীরিক নির্যাতনই নয়, মানসিক নির্যাতনও করা হয়েছে।

কসবা গণধর্ষণকাণ্ড
কসবা আইন কলেজের ছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়। কলেজের মধ্যেই দীর্ঘ সময় আটকে রেখে নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ। নির্যাতিতার ওপর শুধু শারীরিক নির্যাতনই নয়, মানসিক নির্যাতনও করা হয়েছে
নির্যতিতার মেডিক্যাল রিপোর্ট
নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে তাঁর ওপর হওয়া ভয়ঙ্কর নির্যাতনের ছবি। ধর্ষকরা পাশবিক অত্যাচার করেছিল তাঁর ওপর। তেমনই উঠে এসেছে মেডিক্যাল রিপোর্টে।
মেডিক্যাল রিপোর্ট
নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে তাঁকে জোর করে ধর্ষণ করা হয়েছে। শরীরে রয়েছে প্রচুর আঘাতের চিহ্ন।
গলায় কামড়
নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁক গলায় রয়েছে কামড়ের দাগ। শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন।
পাশবিক অত্যাচার
নির্যাতিতার ওপর পাশবিক অত্যাচার হয়েছে। যৌনাঙ্গেও রয়েছে আঘাতের চিহ্ন।
আটকে রেখে ধর্ষণ
নির্যাতিতার চিকিৎসকদের জনিয়েছিলেন তাঁকে জোর করে আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয়েছে। ধর্ষণের সময় দুই জন আবার পাহারাও দিচ্ছিল। আব্রু খুইয়ে রীতিমত বিধ্বস্ত নির্যাতিতা।
প্যানিক অ্যাটক
নির্যাতিতা জানিয়েছেন ধর্ষকদের তিনি বারবার আটকানোর চেষ্টা করেছিলেন। অনেক কান্নাকাটি করেছিলেন। তাঁর প্যানিক অ্যাটাকও হয়। শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয়েছিল। কিন্তু ধর্ষণে অভিযুক্তরা সেসবে আমল দিতে নারাজ।
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আর্জি
নির্যাতিতা সূত্রের খবর অভিযুক্তদের কাছে নির্যাতিতা বারবার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। কিন্তু তারা কানে তোলেনি। নির্যাতিতার করুণ অবস্থা দেখে একটা ইনহেলার এনে দিয়েই দায়িত্ব সেরেছিল।
নির্যাতিতার বয়ান
নির্যাতিতার বয়ানেই উঠে এসেছে তাঁর ওপর হওয়া ভয়ঙ্কর নির্যাতনের তথ্য। প্রথমে ইউনিয়ন রুমে নিয়ে গিয়ে নির্যাতিতাকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়। তারপরে গার্ড রুমে চলে তৃণমূল নেতাদের পাশবিক অত্যাচার।
গ্রেফতার তিন
এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তিন জনকে। যাদের মধ্যে রয়েছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ সদস্য মনোজিৎ মিশ্র। সেই মূল অভিযুক্ত।

