সংক্ষিপ্ত

এদিন রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ আচমকাই আগুন লাগে বলে জানা যাচ্ছে। ঘটনা কর্মীদের নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই যাত্রীদের বিমানবন্দর থেকে বের করে দেওয়া হয়। এই পরিস্থিতিতে।

বিমানবন্দরে আগুন ঘিরে তীব্র আতঙ্ক যাত্রীদের মধ্যে। আচমকা আগুন লাগায় ব্যহত বিমান পরিষেবাও। ভয় আতঙ্কে ছুটোছুটি পড়ে যায় বিমানবন্দরে। কান্নাকাটি শুরু করছিলেন বহু যাত্রী। শুধু তাই নয় প্রাণভয়ে চলন্ত এলিভেটরের উল্টো দিকে দৌড় দেন যাত্রীরা। এদিন রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ আচমকাই আগুন লাগে বলে জানা যাচ্ছে। ঘটনা কর্মীদের নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই যাত্রীদের বিমানবন্দর থেকে বের করে দেওয়া হয়। এই পরিস্থিতিতে। তবে প্রবল আতঙ্কের জেরে যাত্রীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পরে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে ছুটে আসে সিআইএসএফ-এর জওয়ানরা।

সূত্রের খবর ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমাবন্দরের গেটের সামনে গার্ড ওয়াল করে একটা নিরাপদ বূহ্য তৈরি করা হয়। একে একে যাত্রীদের বের করে নিয়ে আসা হয়। তবে যাত্রীদের মধ্য থেকে আতঙ্ক যেন কাটতেই চাইছে না। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েও তাঁদের চোখে মুখে স্পষ্ট ভয়ের ছাপ। এদের মধ্যে অনেকেরই রাতের বিমান ধরে দেশের বিভিন্ন শহরে যাওয়ার কথা ছিল। এখন আদৌ তাঁরা বিমান ধরতে পারবেন কি না বা কখন ধরতে পারবেন তা কেউই বুঝতে পারছেন না। অন্যদিকে আগুন দেখে সমস্ত ডিপারচার লাউন্জের কাউন্টারের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলত বহু যাত্রী লাগেজ নিয়ে আসতে পারবেন কি না বুঝতে না পেরে ভিতরে লাগেজ ফেলে বেরিয়ে এসেছিলেন।

সূত্রের খবর ভিস্তারার কনভেয়ার বেল্টের পাশে আগুন লাগে প্রথমে, সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে। শর্টসার্কিট থেকে আগুন বলে অনুমান। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ৩টি ফায়ার ব্রিগেডের ইঞ্জিন। খুলে দেওয়া হয়েছে সমস্ত দরজাও। দমকল সূত্রে জানা যাচ্ছে আগুন এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু, কালো ধোঁয়ায় ঢেকে রয়েছে পুরো বিমানবন্দর। আস্তে আস্তে কালো ধোঁয়ার প্রকোপ কমছে।