- Home
- West Bengal
- Kolkata
- Provident Funds Scam: প্রভিডেন্ট ফান্ডে বকেয়া হাজার কোটি টাকা, আদালতে মদন মিত্র
Provident Funds Scam: প্রভিডেন্ট ফান্ডে বকেয়া হাজার কোটি টাকা, আদালতে মদন মিত্র
Madan Mitra News: বকেয়া না মেটানোয় আদালতে মদন মিত্র। কী কারণে হঠাৎ আদালতের দ্বারস্থ হলেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক? বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…

আদালতে মদন
CSTC-র অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের কয়েক হাজার কোটি টাকা প্রভিডেন্ট ফান্ডে বকেয়া রয়েছে। সেই বকেয়া টাকা পরিশোধ না করায় এবার আদালতে কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক।
টাকা মেটানোর নির্দেশ
শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায় পরিবহন দফতর ও রাজ্যের অর্থ দফতরে বাকি থাকা পেনশনভোগীদের সমস্ত টাকা দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন।
মদন মিত্রের বিরুদ্ধে রুল জারি
কলকাতা হাইকোর্টে এই বিষয়ে মদন মিত্র সহ একাধিক অফিসারের বিরুদ্ধে রুল জারি করেছে। জানা গিয়েছে, হাইকোর্টের নির্দেশে রাজ্যের অর্থসচিব, সিএসটিসির চিফ ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিএসটিসির এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মদন মিত্র এদিন হাইকোর্টে হাজিরা দেন।
বিচারপতির দাবি
অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের বকেয়া টাকা না মেটা নো নিয়ে এদিন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘’আমার কোনও ইগো থেকে ডাকিনি। প্রভিডেন্ট ফান্ডের সমস্যা নিয়ে তদন্তের জন্য ডেকেছি।''
মামলাকারীদের দাবি
মামলাকারীদের আবেদনের ভিত্তিতে বিচারপতি বলেন, ‘’মাসিক বেতন থেকে এই টাকা কেটে নেওয়া হয় ভবিষ্যতের জন্য। সিএসটিসি কর্মীরা তাঁদের টাকা পাচ্ছেন না। কারও মেয়ের বিয়ে, কারও স্ত্রীর অসুখের টাকার দরকার। আমি তিন চারবার সুযোগ দিয়েছি। আপনাদের এখন ডেকেছি। কর্মীরা যেন কোনভাবেই বঞ্চিত না হন।''
রাজ্যের দাবি
এদিকে রাজ্যের তরফে বকেয়া টাকা মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। রাজ্যের তরফে আইনজীবী এই বিষয়ে আদালতে বলেন, ‘’রাজ্যের টাকা বোর্ড এবং তারপর কর্মীরা পান। আমরা ট্রাস্টে দিতে পারি না, পরিবহন দফতরকেই দিতে হবে। আমরা টাকা ইতিমধ্যেই দিয়েছি। এবার পরিবহন দফতর কী করেছে জানি না।''
কত জনের টাকা মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে?
যদিও এই বিষয়ে রাজ্যের আইনজীবী অমিকেশ বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতে দাবি করেন যে, এই মুহুর্তে ১৭ জনের টাকা মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাকিদের টাকাও দ্রুত পরিশোধ করে দেওয়া হবে। তবে এখন দেখার কতদিনে এই টাকা মেটায় রাজ্য পরিবহন দফতর।

