আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে (RG Kar Medical College & Hospital) তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় মৃতার পরিচয় প্রকাশ এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে লালবাজারে ডেকে পাঠানো হয় দুই খ্যাতনামা চিকিৎসককে।
আর জি কর (RG KAR) কাণ্ডের বিচার চেয়ে প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন একাধিক মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল এবং মহামেডান সমর্থক। কিন্তু ‘তিলোত্তমা’-র বিচারের দাবিতে সেই মিছিলে নেমে এল পুলিশের লাঠি। আর এইমুহূর্তে সামনে আসছে আরও ভয়ঙ্কর তথ্য।
তারা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন যদি এই তথ্যটি সিবিআইয়ের কাজে লাগে, তাহলে জুনিয়র ডাক্তাররা সিবিআইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
ফুঁসে ওঠে গোটা রাজ্য। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভরে ওঠে সৌরভের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার দিয়ে। অনেকেই সৌরভকে এই মুহূর্তে বাংলার আইকন মানতে নারাজ। অনেকেই কটাক্ষের ছলে বলে দিয়েছেন, গ্রেগ চ্যাপেল ঠিক-ই চিনেছিলেন স্বার্থপর সৌরভকে।
চতুর্থ বার, সিবিআই দপ্তরে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। সোমবার সকালে সিজিও কমপ্লেক্সের সিবিআই দপ্তরে সন্দীপ ঘোষ। আর জি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। এদিন হাতে কিছু নথি নিয়ে সিবিআই দপ্তরে ঢুকতে দেখা গেল সন্দীপ ঘোষকে।
সিজিও কমপ্লেক্সে সিবিআই দপ্তরে কুণাল ঘোষ। আর জি করের পড়ুয়াদের কিছু নথি নিয়ে হাজির কুণাল ঘোষ। সিবিআই-এর হাতে তুলে দিতেই নথি নিয়ে হাজির কুণাল ঘোষ।। তদন্তের স্বার্থেই সেই সমস্ত তথ্য সিবিআইকে দিতে চান কুণাল ঘোষ।
সল্টলেকের রাস্তা থেকে গাড়িতে তুলে নিয়ে গেলেও, আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে এখনও গ্রেফতার করেনি সিবিআই। তবে তাঁকে বারবার জেরা করা হচ্ছে।