বর্তমানে আরজি কর কাণ্ডে সরগরম বাংলা। এদিকে ক্যালেন্ডার জানাচ্ছে, মা আসতে আর বেশিদিন বাকি নেই। চিকিৎসকের ন্যায়বিচারের দাবির পাশাপাশি রাজ্যজুড়ে জোরকদমে পুজোর প্রস্তুতি চলছে। এই আবহে কার্নিভালের তোড়জোড় শুরু করে দিল রাজ্যের পূর্ত দপ্তর।
বৈঠকে বসতে চেয়ে ফের প্রস্তাব! পঞ্চম ও শেষবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর তরফ থেকে বার্তা। বৈঠকের জন্য জুনিয়র চিকিৎসকদের ডেকে পাঠালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লাইভ স্ট্রিমিং ও ভিডিওগ্রাফি হবে না বলেই মেইলে স্পষ্ট।
শনিবার জুনিয়র ডক্টরস মুভমেন্টের প্ল্যাটফর্মে বক্তৃতা করার সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১০ মিনিটেরও কম সময়ে ৭৬ বার 'আমি' এবং 'আমার' বলেছিলেন। একই সঙ্গে শুভেন্দুবাবু লিখেছেন, 'তিনি একজন আত্মকেন্দ্রিক, আত্মতৃপ্ত ব্যক্তি।'
এর আগে বৃহস্পতিবারও বৈঠক ডাকা হয়েছিল নবান্নে। উপস্থিত ছিলেন খোদ মুখমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ডাক্তারকে সব শর্ত প্রশাসন মেনে না নেওয়ায় সেবারও শেষ মুহূর্তে ভেস্তে গিয়েছিল বৈঠক।
ঘোর দুর্যোগের মধ্যেও দাবীতে অনড় ডাক্তাররা। ৫ দফা দাবিতে জুনিয়র ডাক্তারদের জনগর্জন। ডাক্তারদের মহামিছিলে অংশ নিলেন নাগরিকরাও। 'জাস্টিস ফর আরজি কর' স্লোগানে মুখরিত কলকাতা
তার রুমের দরজায় আন্দোলনকারীদের সাঁটানো পোস্টার ছিঁড়ে, মুড়ে ফেলে ছুড়ে দেন সামনে বসে থাকা আন্দোলনকারীদের দিকে।
এবার আরজি কর মামলায় টালা থানার প্রাক্তন ওসির গ্রেফতারির পরে এবার কলকাতা পুলিশের আরও চার অফিসারকে নোটিস ধরালো সিবিআই।
'১০ দিন আগে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রের কাছে জানতে চায়, জেলের ভিতর থেকে সরকার চলতে পারবে না কেন? তাই দেশের সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের হাতজোড় করে বলব, প্রধানমন্ত্রী যদি জেলে ঢোকানোর হিম্মত দেখান, ইস্তফা দেবেন না। জেল থেকে সরকার চালান।'