সংক্ষিপ্ত
টালা থানার (Tala Police Station) ওসিকে জুতো দেখাল জনতা। আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে গ্রেফতার টালা থানার উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিককে সিজিও কমপ্লেক্স (CGO Complex) থেকে বের করতেই এই ঘটনা ঘটে।
টালা থানার (Tala Police Station) ওসিকে জুতো দেখাল জনতা। আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে গ্রেফতার টালা থানার উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিককে সিজিও কমপ্লেক্স (CGO Complex) থেকে বের করতেই এই ঘটনা ঘটে।
প্রসঙ্গত, আরজি কর হত্যাকাণ্ডের শুরু থেকেই প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ উঠতে শুরু করে। আর তারপরই নাম উঠে আসে এক উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকের। তাঁর নাম অভিজিৎ মণ্ডল। যিনি ছিলেন টালা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি)।
আর শনিবার, তথ্যপ্রমাণ লোপাট এবং ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করে সিবিআই (CBI)।
এদিকে রবিবার সকালেই টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎকে আদালতে হাজির করানো হবে। এদিন সকাল ১১টা নাগাদ মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য সিজিও কমপ্লেক্স থেকে তাঁকে বের করা হয়। আর ঠিক তখনই তাঁকে লক্ষ্য করে স্লোগান দিতে শুরু করে ক্ষুব্ধ জনতা। এমনকি টালা থানার তৎকালীন ওসিকে দেখানো হয় জুতোও।
তারপর তাঁকে সেখান থেকে নিয়ে সিবিআই বেরিয়ে যায়। কারণ, আদালতে হাজির করানোর আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর জন্য অভিজিৎকে বিআর সিংহ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখান থেকেই এরপর তাঁকে শিয়ালদহ আদালতে হাজির করানো হবে বলে জানা যাচ্ছে।
অন্যদিকে, শনিবার সন্দীপের গ্রেফতারির খবর সল্টলেক স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধর্নায় বসা চিকিৎসকদের কাছে পৌঁছতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন তারা। নানারকম স্লোগানও উঠতে শুরু করে। আরজি কর কাণ্ডের ৩৬ দিনের মাথায় প্রাক্তন অধ্যক্ষকে গ্রেফতারের পর জুনিয়র ডাক্তাররা জানান, “বিচারের দিকে এক পা এগোনো গেল। তবে ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর ৩৫ দিন কেন সময় লাগল, সেটাও আমাদের প্রশ্ন।”
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।