- Home
- West Bengal
- Kolkata
- RG Kar হাসপাতালে চিকিৎসককে ঘাড় মটকে খুন! আত্মহত্যার কথা অস্বীকার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট
RG Kar হাসপাতালে চিকিৎসককে ঘাড় মটকে খুন! আত্মহত্যার কথা অস্বীকার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট
- FB
- TW
- Linkdin
চিকিৎসকের ময়না তদন্তের রিপোর্ট
শুক্রবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে উদ্ধার হয়েছে এক মহিলা চিকিৎসকের রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত দেহ। সেই মহিলার দেহের ময়না তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এল।
ধর্ষণ করে খুন
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট তেমনই বলছে। ময়না তদন্তের রিপোর্টে আত্মহত্যার কথা অস্বীকার করা হয়েছে।
নৃশংস খুন
ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী মহিলাকে ঘাড় মটকে খুন করা হয়েছে। মহিলার চোখ ও মুখ দিয়ে রক্তপাত হয়েছে।
শরীরে ক্ষত
প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী মহিলার শরীরে একাধিক আঘাত রয়েছএ। মুখ ও নাকে আঘাতের চিহ্নি স্পষ্। মহিলার গোপানাঙ্গ থেকেও রক্তক্ষরণ হয়েছে। আঘাত রয়েছে পেটে বাম পায়ে আর ঘাড় আর ডান হাতে।
ঠোঁট আর আঙুলেও আঘাত
প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী চরম অত্যাচারের শিকার মহিলা। তর্জমাতে রয়েছে আঘাতের চিহ্ন। সেটি ভেঙে গিয়েছিল। ক্ষতবিক্ষত ছিল মহিলার ঠোঁট।
ঘাড়ের হাড় ভাঙা
কলকাতা পুলিশ সূত্রের খবর প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী মহিলার ঘাড়ের হাড় ভেঙে গিয়েছিল। তাতেই স্পষ্ট মহিলাকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশ ময়না তদন্তের সম্পূর্ণ রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছে।
হাসপাতালের সেমিনার হলে মৃত্যু
নিহত চিকিৎস হার্টের ডাক্তার ছিলেন। হাসপাতালেরই একটি সেমিনার হল থেকে রক্তাক্ত ও ক্ষতবিক্ষিত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে দেহ।
প্রথমে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেনি পুলিশ
কলকাতা পুলিশ প্রথমে ধর্ষণের কথা স্বীকার করতে চায়নি। কলকাতা পুলিশের দাবি ছিল নিহতের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরই সবকিছু স্পষ্ট হবে। সূত্রের খবর প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণের উল্লেখ রয়েছে।
পরিবারের অভিযোগ
আর জি কর হাসপাতালে চিকিৎকসকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার তদন্ত ঠিকমত হচ্ছে না। পুলিশ বিভ্রান্ত করছে বলে অভিযোগ তুলেছিল মৃতের পরিবার। তের পরিবারের দাবি প্রথমে পুলিশ জানিয়েছিল তাদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। পরবর্তীকালে স্পষ্ট হয় তাদের মেয়েকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে।
দেহ নিয়ে বিভ্রান্তি
মৃতের পরিবারের দাবি, 'ময়নাতদন্তের পরে পুলিশই মেয়ের দেহ নিয়ে বাড়ি চলে যায়। আমাদের জানায়নি পর্যন্ত। আমরা তখনও হাসপাতালে মেয়ের দেহের অপেক্ষায় বসে ছিলাম।'