- Home
- West Bengal
- Kolkata
- মাত্র ৩০-৩৫ মিনিটেই চিকিৎসক তরুণীকে খুন ও ধর্ষণ? আরজি কর-কাণ্ডে CBI-র নজরে ধৃতের গতিবিধি
মাত্র ৩০-৩৫ মিনিটেই চিকিৎসক তরুণীকে খুন ও ধর্ষণ? আরজি কর-কাণ্ডে CBI-র নজরে ধৃতের গতিবিধি
- FB
- TW
- Linkdin
আরজি কর হাসপাতালে খুন ও ধর্ষণ
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসক খুন ও ধর্ষণের ঘটনার তদন্তে নেমেছে সিবিআই। তদন্তে নেমেই সিবিআই-এর হাতে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
পরিকল্পিত খুন?
সিবিআই তদন্তে নেমে খতিয়ে দেখছে আরজি কর হাসপাতালকাণ্ড পূর্ব পরিকল্পিত কিনা। পূর্বপরিকল্পিত হলে এই ঘটনার সঙ্গে অনেকেই যোগ কথার কথা। তাই সিবিআই সঞ্জয়ের গতিবিধির ওপর বিশেষ নজর দিচ্ছে।
কলকাতার বাইরে
সূত্রের খবর ঘটনার আগে কলকাতার বাইরে গিয়েছিল। ঘটনার দিনই কলকাতায় ফেরে। আর কলকাতায় ফিরেই প্রথম সে হাসপাতালে যায় বলে অনুমান।
ধৃতের ওপর নজর
সিবিআই সূত্রের খবর ধৃতের ওপর, মোবাইল ফোনের ওপর বিশেষ নজর দিয়েছে সিবিআই। ধৃতের গতিবিধি জানার চেষ্টা করছে। ঘটনার আগে সে কোথায় কোথায় গিয়েছিল তাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ধৃতের সঙ্গে কার কার যোগ
সিবিআই সূত্রের খবর, ঘটনার আগে ও পরে মূল অভিযুক্ত কার কার সঙ্গে কীভাবে যোগাযোগ করেছিল কী কী কথা হয়েছিল তা জানার চেষ্টা করছে। ধৃতের মোবাইল ফোনের টওয়ার লোকেশনও খতিয়ে দেখছে। তাতেই স্পষ্ট হবে তার গতিবিধি।
ঘটনার দিন দুইবার হাসপাতালে ধৃত
সিবিআই সূত্রের খবর ঘটনার দিন দুইবার হাসপাতালে এসেছিল ধৃত। তাও একরাতের মধ্যে। প্রথমে রাত ১১টায় হাসপাতালে ঢুকতে দেখা যায়। পরে ভোর ৪টে নাগাদ আবারও হাসপাতালে আসতে দেখা যায়।
প্রথম দর্শনে
সিবিআই সূত্রের খবর ধৃতকে বৃহস্পতিবার রাতে ১১টা নাগাদ হাসপাতালে ঢুকতে দেখা যায়। কিছু ক্ষণ ভিতরে কাটিয়ে আবার সে বেরিয়ে আসে। বাইরে খাবার খায় এবং মদ্যপান করে।
দ্বিতীয় দর্শন
এর পর ভোর ৪টে নাগাদ তাঁকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চার তলার সেমিনার হলের দিকে যেতে দেখা যায় সিসিটিভি ফুটেজে। সেখান থেকে ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট পর সে বেরিয়ে আসে। শুক্রবার সকালেই সেমিনার লে উদ্ধার হয় তরুণী চিকিৎসকের দেহ।
রাতের গতিবিধি মেলাচ্ছে সিবিআই
সিবিআই সূত্রের খবর বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার ভোররাত পর্যন্ত ধৃতের গতিবিধি টাইমলাইন ধরে মেলাচ্ছে সিবিআই। পাশাপাশি কলকাতার বাইরে কোথায় গিয়েছিল কারসঙ্গে দেখা করেছিল তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বয়ান রেকর্ড
রহস্যের জট খুলতে আরজি কর মেডিক্যাল হাসপাতালের কর্মী, নিহতের ঘনিষ্ট, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলছে সিবিআই।