- Home
- West Bengal
- Kolkata
- RG Kar-কাণ্ডে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় ছিল প্রভাবশালীর ছত্রছায়ায়, সরকারি হাসপাতালে চলত দাদাগিরি
RG Kar-কাণ্ডে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় ছিল প্রভাবশালীর ছত্রছায়ায়, সরকারি হাসপাতালে চলত দাদাগিরি
- FB
- TW
- Linkdin
সঞ্জয় রায়
আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎককে খুন ও ধর্ষণে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়। ইতিমধ্যেই তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কিন্তু কার ছত্রছায়ায় সঞ্জয়ের এই রবরবা তাই নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
কলকাতা পুলিশর দাবি
কলকাতা পুলিশ প্রথম থেকেই সঞ্জয়ের বিষয়ে বেশ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করছে। কারণ সঞ্জয় কলকাতা পুলিশেরই সিভিক ভলান্টিয়ার। তাই দায় কিছুটা হলেও কাঁধে পড়ছে কলকাতা পুলিশের।
সরকারি সুবিধে
সঞ্জয় সরকারি সুবিধেও দেদার ভোগ করত। নিয়ম বহির্ভূতভাবে থাকত সরকারি পুলিশ ব্যারাকে। তার নামেই কেনা ছিল সরকারি মোটরবাইক। তেলই ভরত সরকারি টাকায়। কেপি লেখা শার্ট পরে ঘুরে বেড়াত।
মাথায় প্রভাবশালীর হাত
কলকাতা পুলিশ সূত্রের খবর সঞ্জয় রায়ের মাথায় ছিল প্রভাবশালীর হাত। তারই নির্দেশে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় ধরাকে সরা জ্ঞাজ করত না।
সঞ্জয়ের চাকরি
সূত্রের খবর ২০১৮ সালে পুলিশে চাকরি করা এক আত্মীয়ের মাধ্যমে সঞ্জয় সিভিক ভলান্টিয়ার হয়। তাঁকে কলকাতা পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিল বাহিনীকে সিভিক ভলান্টিয়ারেরটাকি দেওয়া হয়।
সঞ্জায়ের 'দাদা'র কে
সঞ্জায়ের মাথায় হাত রয়েছে কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেটার কমিটির এক কর্তা। কলকাতা পুলিশের যাবতীয় সমস্যা সধানের দায়িত্ব তারি হাতে। তার বলেই বলিয়ান হয়ে সঞ্জয়ের রবরবা।
সঞ্জয়ের দায়িত্ব
কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেয়ার কমিটির সদস্যের কথায় নিয়মিত সঞ্জয়ের যাতায়াত ছিল কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেয়ার কমিটির প্রধান কার্যালয়ে। হাসপাতালের দায়িত্ব ছিল সঞ্জের ওপর। পুলিশ কর্মীরা হাসপাতাল সংক্রান্ত ঝামেলায় পড়লে সঞ্জয়ের দ্বারস্থ হত।
উত্তর ও মধ্য কলকাতায় সঞ্জয়ের জোন
সূত্রের খবর উত্তর ও মধ্য কলকাতার সরকারি হাসপাতালেই চলত সঞ্জয়ের দাদাগিরি। সব সরকারি হাসপাতালে তার ছিল অবাধ যাতায়াত।
সঞ্জয় দাদার লোক
অনেকেই জানেন সঞ্জয় হল দাদার লোক। কিন্তু কে এই দাদা- তা নিয়ে মুখ খুলতে চায়নি কেই। কলকাতা পুলিশের অনেক কর্তাও সঞ্জয়কে নিয়ে মুখ খুলতে ভয় পায়।
চুপ! সব চলছে
আর সেই কারণেই সঞ্জয়ের হাতে সরকারি বাইক, সরকারি জ্বালানি নিয়েও কেউ প্রশ্ন তুলতে সাহস পায়নি। এখনও কিন্তু পুলিশের একটা অংশ সঞ্জয়কে নিয়ে মুখ খুলতে চয়ইছে শ্রেফ ভয় থেকেই।