সংক্ষিপ্ত
এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে এবার বিরোধীদের কক্ষা করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, বিরোধীরা চাইছে ধর্না মঞ্চ থাক। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান চাকরি হোক। আর সেই কারণে সকলকে কিভাবে চাকরিতে রাখা যায় তার জন্য নিয়ম নীতি করে আদালতে পেশ করতে চলেছে ।
এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে এবার বিরোধীদের কক্ষা করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, বিরোধীরা চাইছে ধর্না মঞ্চ থাক। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান চাকরি হোক। আর সেই কারণে সকলকে কিভাবে চাকরিতে রাখা যায় তার জন্য নিয়ম নীতি করে আদালতে পেশ করতে চলেছে ।
কুণাল ঘোষ বলেন তৃণমূল কংগ্রেস চাইছে সকলে যাতে চাকরি দেওয়া যায় তার জন্য একটি আইনসম্মত ফর্মুলা তৈরি করে আদালতে জমা দিতে চাইছে। কুণাল বলেন 'মমতাদি চাইছে আইন সম্মত ফর্মুলা আদালতে জমা দিতে।' এর বাইরে সরকার আর এসএসসির নতুন করে কিছু বলার নেই। কুণাল আরও বলেন রাজ্য সরকার অপেক্ষা করছে আর আশা করছে মহামান্য আদালতের থেকে দ্রুত একটি গাইডলাইন এসএসসি পেয়ে যাবে।
অন্যদিকে এদিন বিরোধীদের চড়া সুরেই নিশানা করেন কুণাল ঘোষ। বিজেপির নিজস্ব কোনও মঞ্চ নেই। আর সেই কারণে মঞ্চ ভাড়া করে দুর্গাপুজো করতে হয়। তাঁর মূল বক্তব্যই ছিল বিজেপি জনবিচ্ছিন্ন একটি দল । তাদের নিজেদের কোনও মঞ্চ নেই। আর সেই কারণেই এসএসসি চাকরি প্রার্থীদের মঞ্চকে ব্যবহার করতে। আর সেই কারণেই রাজ্য সরকারের চাকরি দেওয়ার প্রস্তাবের বিরোধীতা করে তারা আদালতে যাবে বলেও জানিয়েছে।
অন্যদিকে এদিন কুণাল ঘোষের নিশানায় ছিল বামেরা। তিনি কথা প্রসঙ্গে ত্রিপুরার কথা টেনে আনেন। বলেন, বাম আমলে শুরু হয়েছিল চাকরির দুর্নীতি। ত্রিপুরাতে ১০ হাজরের বেশি শিক্ষক কাজ হারিয়েছেন। তারা বিজেপি সরকারের কাছে চাকরি চাইতে গিয়েছিল আর সেই করাণে তাদের ওপর লাঠি চার্জ করা হয়েছে। কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়েছে। তিনি বলেন রাজ্য সরকার যদি কোনও ভুল করে থাকে তাহলে তার জন্য সেই ভুল সংশোধন করতে তৈরি রয়েছে। কুণাল বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় চাইছেন যাতে কারও চোখের জল না থাকে। সকলেই যেন চাকরি পায়।
এসএসসি দুর্নীতি নিয়ে একের পর এক রায়ই গেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। বর্তমানে রাজ্যে জ্বলন্ত সমস্যা এসএসসি চাকরি প্রার্থীদের দাবি আর তাদের আন্দোলন। তাদের আন্দোলন ইতিমধ্যে ৫৬৬ দিনে পড়েছে। পুজোর সময়, উৎসবের মধ্যেই তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে আদালতের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে তাদের প্রতি। যা রাজ্য সরকারের অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি কলকাতা হাইকোর্টের একের পর এক বিচারপতির মন্তব্যও রাজ্য সরকারের অস্বস্তি বাড়াচ্ছে। আর সেই কারণে পরিস্থিতি সামাাল দিতে স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বিষয়ে সকল সমঝতা করতে তৈরি রয়েছে রাজ্য। ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জেলে রয়েছে। আর নাম রয়েছে চার্জশিটে। মূলচক্রী হিসেবেই তাঁকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
দুর্গা পুজোর সময় চাকরি প্রার্থীদের বিক্ষোভ চলবে, রাজ্য সরকারকে তিরস্কার করে নির্দেশ আদালতের
হাতে কলমে 5G-র অভিজ্ঞতা প্রধানমন্ত্রী মোদীর, তত্ত্বাবধানে মুকেশ আম্বানির ছেলে আকাশ
দিল্লিতে স্টিয়ারিং হাতে নিয়ে সুইডেনে গাড়ি চালালেন মোদী, 5G নেটওয়ার্কের অসাধ্য সাধন পরখ করলেন তিনি