সংক্ষিপ্ত
ঘটনাটি কালিয়াচক থানার আলিপুরের ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত পটুয়াতলী চাঁদপুর গ্রামের। সেখানেই পরিবারের সঙ্গে থাকেন তৃণমূল কর্মী রফিকুল সেখ।
সাত সকালে বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Blast) ফলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ল মালদহের (Malda) কালিয়াচকে। তৃণমূল কর্মীর (TMC Worker) বাড়িতে অবৈধভাবে বোমা মজুত করে রাখা ছিল বলে অভিযোগ। ভোররাতে কয়েকটি বোমা ফেটে (Explosion) যায়। যদিও ঘটনার পরই পলাতক রফিকুল শেখ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ (Police)।
ঘটনাটি কালিয়াচক থানার আলিপুরের ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত পটুয়াতলী চাঁদপুর গ্রামের। সেখানেই পরিবারের সঙ্গে থাকেন তৃণমূল কর্মী রফিকুল সেখ। অভিযোগ, তাঁর বাড়িতে অবৈধভাবে (Illegal) বোমা মজুত করে রাখা ছিল। রবিবার ভোর রাত্রে কয়েকটি বোম ফেটে গিয়ে এই ঘটনা ঘটেছে। বোমার তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে ঘরের চাল উড়ে যায়। এদিকে এখনও পর্যন্ত তিনটি তাজা বোমা বাড়ির টালির চালে আটকে রয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন- অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে চাকরির আবেদন, নিউটাউনের এই ঘটনার মতো প্রতারিত হতে পারেন আপনিও
আরও পড়ুন- রাজ্যে একদিনে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছুঁইছুঁই, রাশ টানতে ফিরছে কনটেনমেন্ট জোন
খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কালিয়াচক থানার পুলিশ। বম্ব স্কোয়াডের (Bomb Squad) আধিকারিকরাও ঘটনাস্থলে রয়েছে। তবে ঘটনার পরই এলাকা ছেড়ে চম্পট দিয়েছিলেন রফিকুল শেখ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। কিন্তু, কী কারণে বাড়িতে বোমা মজুত করে রাখা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত।
গত মাসে কড়েয়া থানার (Karaya Police Station) আহিরিপুকুর এলাকায় বিস্ফোরণের তীব্রতায় একটি বাড়ি ভেঙে পড়েছিল। কড়েয়া থানা এলাকার ৮/৩ আহিরিপুকুর ফার্স্ট লেনের ২৩ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ একটি আবাসনের নিচে বিকট শব্দ পান বাসিন্দারা। শব্দের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে আশপাশের বাড়ি থেকে রাস্তায় বেড়িয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। এরপর ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন একটি বাড়ির একাংশের দেওয়াল ভেঙে পড়েছে। এই ঘটনায় চারজন আহত হয়েছিলেন।
আরও পড়ুন- রাজ্যে একদিনে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছুঁইছুঁই, রাশ টানতে ফিরছে কনটেনমেন্ট জোন
তার আগে অগাস্টের মাঝামাঝি সময় ট্যাংরার বৈশালীতে একটি বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়েছিল। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে একটি বাড়ি হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। এর জেরে আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই ঘটনায় কেউ আহত হননি।