Cooch Behar News: নার্সিংহোম থেকে সদ্যোজাত শিশু সন্তান চুরির অভিযোগ। ঘটনার অভিযোগে ধুন্ধুমার এলাকায়। বিশদে জানতে পড়ুন সম্পূর্ণ প্রতিবেদন…
Cooch Behar News: বেসরকারি নার্সিংহোমে বাচ্চা বদলের অভিযোগে ক্ষোভ, তদন্তের দাবি পরিবারের। কোচবিহার শহরের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে বাচ্চা বদলের অভিযোগে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, মনিকা বর্মন নামে এক গর্ভবতী মহিলাকে গত ১৬ অগাস্ট ভর্তি করা হয় কোচবিহারের মেট্রোপলিটন নার্সিংহোমে। ওইদিন বিকেল পাঁচটা নাগাদ সিজারের মাধ্যমে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন তিনি। পরিবারের দাবি, প্রথম দুই দিন নবজাতককে দেখানো হলেও ১৮ তারিখ থেকে শিশুকে আর দেখানো হয়নি। কর্তৃপক্ষ জানায়, বাচ্চার শারীরিক অবস্থা খারাপ।
এরপর ২০ তারিখে পরিবারকে দেখানো হয় একটি মৃত শিশু। অভিযোগ, সেটি তাদের আসল সন্তান নয়। পরিবারের সদস্যরা ক্ষোভ উগরে দিয়ে জানান, নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ কাউকে না জানিয়ে শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। তাঁদের আশঙ্কা, বাচ্চা বদল করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁরা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়ে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ ও শিশু বিশেষজ্ঞ সুব্রত হালদারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জানান।
মনিকা বর্মনের পরিবারের বক্তব্য, “আমাদের বাচ্চাকে না জানিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জন্মের পর দুদিন সুস্থ থাকার পর কীভাবে হঠাৎ মারা গেল? এই মৃত শিশু আমাদের নয়। অবিলম্বে ডিএনএ টেস্ট করা হোক।”
অন্যদিকে, চিকিৎসক কমলেশ সরকার জানিয়েছেন, “আমিই সিজার করিয়েছিলাম। জন্মের পর দুদিন শিশুটি সুস্থ থাকলেও তৃতীয় দিনে শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়, তাই তাকে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। এরপর কী হয়েছে, তা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই বলতে পারবে।” ঘটনায় ক্ষোভে ফুঁসছে পরিবার। প্রশাসনিক সূত্রে খবর, অভিযোগের ভিত্তিতে নার্সিংহোমে ভিজিট করা হবে এবং প্রয়োজনীয় তদন্ত শুরু হবে।
অন্যদিকে, ছাত্রীর রহস্য মৃত্যু। বাড়িতে ঢুকে মৃতদেহ নামানো ও তথ্য প্রমান লোপাটের অভিযোগ। অভিযুক্ত তিন যুবক কে আটক করে মারধোর। জলপাইগুড়ি র পাতকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের রঙধামালি এলাকার ঘটনা। এদিন সন্ধ্যায় ফাঁকা বাড়িতে নিজের ঘরে আত্মহত্যা করে কেয়া রায় নামে এক ছাত্রী ।ঘটনার কিছুক্ষনের মধ্যে বাড়িতে ঢোকে অজ্ঞাত পরিচয় তিন যুবক। বাড়ির লোকের অবর্তমানে বাড়িতে ঢুকে দেহ নামানো এবং তথ্য প্রমান লোপাটের অভিযোগে তিন যুবক কে আটক করে মারধোর শুরু করে এলাকার লোকজন।ঘটনা কে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। কোতোয়ালি থানার পুলিশ গিয়ে তিন যুবক কে উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের হাসপাতালে নিয়ে আসে।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জলপাইগুড়ি পলিটেকনিক কলেজের সেকেন্ড সেমিস্টারের ছাত্রী কেয়া।এদিন সন্ধ্যায় হোয়াইট অ্যাপে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যার কথা জানায় ছাত্রী নিজেই।প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে সেই স্ট্যাটাস দেখে বাঁচানোর জন্য ছুটে যায় একই সেমিস্টারের এক ছাত্র ও তার দুই বন্ধু।ঘরে ঢুকে দেহ নামায়।বাড়ি র লোক ও প্রতিবেশীরা ছুটে এসে তিনজন কে আটক করে মারধোর শুরু করে। পরে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।


