সংক্ষিপ্ত
দলীয় কর্মীদের ওপর হামলার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থালে যান যাবদপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। কথা বলেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে।
ভোটে আগের দিনেও উত্তাল যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র। পাটুলির পর এবার গাঙ্গুলিবাগানে সিপিআই(এম) কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের বিরুদ্ধে। সিপিএম-এর দাবি শক্তি সাহা, প্রণব দাস ও অজিত সেন নামে তিন দলীয় কর্মী গুরুতর আহত হয়েছে। তবে এবারও রুখে দাঁড়ালেন যাদবপুরের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। ঘটনাস্থলে দিয়ে আক্রান্ত দলীয় কর্মীদের পাশে দাঁড়ালেন। যদিও তৃণমূল কংগ্রেস হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
দলীয় কর্মীদের ওপর হামলার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থালে যান যাবদপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। কথা বলেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। তিনি বলেন, 'আমরা এলাকার মানুষকে জড়ো করে ওদের ধাওয়া করেছিলাম। কিন্তু ওরা পালিয়ে গেল। ওরা ভয় পেয়েছে। তাই আমাদের ভয় দেখাচ্ছে। কিন্তু এসবে লাভ হবে না। ওদের দৌড় করিয়ে ছাড়ব।' স্থানীয়রাও জড় হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেসের হামলাকারীদের বিরুদ্ধে। তেমনই দাবি দলের নেতা কর্মীদের। পাল্টা তৃণমূলের স্থানীয় নেতা জানিয়েছেন, 'যাদবপুরে সিপিএম-এর লড়াই তৃতীয় থেকে দ্বিতীয় হওয়ার। ওদের মেরে তৃণমূল সময় নষ্ট করবে!ওরা প্রচার পেতে এজাতীয় কাজ করছে।'
এই ঘটনার পরই গাঙ্গুলিবাগানে পুলিশ টহল শুরু হয়েছে। আগে পাটুলিতে সিপিএম কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছিল। সেখানেই পুলিশ টহল শুরু হয়েছে। শনিবার, ১ জুন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। সেখানে সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। প্রতিপক্ষ তৃণমূল কংগ্রেসের সায়নী ঘোষ ও বিজেপির অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়। এর আগে সৃজনের ওপরই হামলা চালান হয়েছিল বলে অভিযোগ। তাঁকে ঢিল মারা হয়েছিল গড়িয়া। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।