সংক্ষিপ্ত

“বড় মা যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন তাঁর চিকিৎসার ভার নিয়েছি।" বড়মা'কে নিয়ে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

সম্প্রতি একটি সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হরিচাঁদ ঠাকুরকে প্রণাম জানিয়ে মতুয়া ভাই-বোনেদের উদ্দেশে বলেন, “বড় মা যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন তাঁর চিকিৎসার ভার নিয়েছি। কুড়ি বছর ধরে অসুস্থ হলেই বড়মাকে কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতাম। ক্ষমতায় না থাকলেও আমি এই কাজ করে গিয়েছি।”

সঙ্গে তিনি আরও বলেন, “যখন 'বড় মা'কে কেউ চিনতই না, তখন আমি বারে বারে ঠাকুরবাড়িতে ছুটে যেতাম।” কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য নিয়েই তীব্র আপত্তি জানান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেছেন, “মুখ সামলে কথা বলুন মাননীয়া।মতুয়া মহাসংঘের 'বড় মা' পূজ্যপাদ বীণাপাণি দেবীকে আপনি চিনিয়েছেন? এত অহং বোধ আপনার?”

শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেছেন, “শ্রদ্ধেয় বড় মা মতুয়া সম্প্রদায়-সহ অন্য উৎপীড়িত জনগোষ্ঠীর কোটি কোটি মানুষের মনের মণিকোঠায় বিরাজমান ছিলেন এবং চিরদিন থাকবেন। আর মাননীয়া বারে বারে ছুটে যেতেন কারণ, ওনার আলোয় আলোকিত হওয়ার চেষ্টা করতেন তিনি। মাননীয়ার এই আলটপকা ও খেলো মন্তব্য পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও শিবাবতার শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুরের প্রতি তাঁর অবজ্ঞা ও মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রত্যেক ব্যক্তির প্রতি অনাদরকে সামনে এনে ফেলেছে।”

 আপত্তি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেছেন, মউখ সামলে কথা বলুন মাননীয়া। তিনি প্রশ্ন করেছেন, মতুয়া মহাসংঘের 'বড় মা' পূজ্যপাদ বীণাপাণি দেবীকে আপনি চিনিয়েছেন? তাঁর আরও প্রশ্ন, এত অহং বোধ আপনার?

Kunal Ghosh: দলের পদ খুইয়েছেন, এবার প্রচার তালিকা থেকেও বাদ পড়ল কুণাল ঘোষের নাম