সংক্ষিপ্ত

চশমার কাচে চোখ ক্ষত-বিক্ষত! যৌনাঙ্গে ভয়াবহ চোট, ছিঁড়ে গিয়েছে হাইমেন, সামনে এল আরজিকরের তরুণীর ময়না তদন্তের ভয়ঙ্কর রিপোর্ট

আরজিকরের তরুণী চিকিৎসককে খুনের ঘটনায় সামনে এল নতুন করে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। এই রিপোর্টে বেরিয়ে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে যে মৃতার যৌনাঙ্গে গভীর ক্ষত রয়েছে। এ ছাড়াও ময়না তদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে, যে নির্যাতিতার যৌনাঙ্গে গভীর ক্ষত রয়েছে।

এন্টি মর্টেনামে দেখা গিয়েছে বিপুল পরিমাণ রক্তপাতে হাইমেন ফেটে যায়। এ ছাড়াও গভীর ক্ষতের প্রমাণ মিলেছে।

নির্যাতিতার ১৫০ গ্রাম দেহরস স্টেট ফরেনসিক ল্যাবে পাঠান হয়েছে। শারীরিক পরীক্ষার জন্য। তরুণী চিকিৎসকের বুকে আঘাত লেগেছে বলে জানা গিয়েছে। শ্বাসরোধ করে দমবন্ধ করা হয়েছে তাঁর। থাইরোড হাড়ে গভীর চোট লেগেছে।

স্টেট ফরেনসিক ল্যাবে পাঠান হয়েছে আঙুলের নখ, ডিএনএ স্যাম্পলিং, শ্বাসরোধ করে গলা টিপেই খুন করা হয়েছে ওই চিকিৎসককে বলেই জানা গিয়েছে রিপোর্টে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খুন ও ধর্ষণের আগে ব্যাপক মারধর করা হয়েছে নির্যাতিতাকে। এমনকী নিজেকে বাঁচাতে প্রাণপন চেষ্টা করেছে নির্যাতিতা। ধস্তাধস্তি হয়েছিল শেষ সময়ে, বাধা দিতে যথেষ্ট চেষ্টা করেছিলেন নির্যাতিতা। তিনি যে বাধা দিয়েছেন তারও প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ।

ময়না তদন্তের রিপোর্টে জানা গিয়েছে, চোখের ক্ষত তৈরি হয়েছে চশমার কাচে। মাথায় রয়েছে গভীর ক্ষত। ধস্তাধস্তির সময় চিৎকার রুখতে নির্যাতিতার মুখ চেপে দেওয়ালে ঠুকে দেওয়া হয়েছিল বলে অনুমান পুলিশের।