- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- নতুন বছর মেট্রোযাত্রীদের জন্য জোড়া সুখবর! নোয়াপাড়া-বিমানবন্দর ও শিয়ালদহ-এসপ্ল্যানেডের যাত্রীদের বড় স্বস্তি
নতুন বছর মেট্রোযাত্রীদের জন্য জোড়া সুখবর! নোয়াপাড়া-বিমানবন্দর ও শিয়ালদহ-এসপ্ল্যানেডের যাত্রীদের বড় স্বস্তি
- FB
- TW
- Linkdin
মেট্রো রেলের ইয়েল লাইন
মেট্রো রেলের ইয়েলো লাইনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। সাত কিলোমিটার দীর্ঘ এই রুট।
ইয়েলো লাইন
নোয়াপাড়া থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত দীর্ঘ ৭ কিলোমিটার রুট। প্রায় সবকটি স্টেশনের কাজই শেষের পথের।
ডিসেম্বেরই ট্রায়াল রান শুরু
ডিসেম্বরেই নোয়াপাড়া, দমদম ক্যান্টনমেন্ট, যশোহর রোড এবং জয় হিন্দ স্টেশনের মধ্যে ট্রায়াল রানও শুরু হচ্ছে।
যাত্রী পরিবহণ শুরু
২০২৫–এর মার্চেই এই পথে বাণিজ্যিক ভাবে যাত্রী পরিবহণ শুরু হবে বলে জানাচ্ছেন কলকাতা মেট্রোর কর্তারা।
বিমানবন্দর মেট্রো স্টেশন
জয় হিন্দ অর্থাৎ বিমানবন্দর মেট্রো স্টেশনের সিঁড়ি তৈরির কাজ শেষ। ২ এবং ৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মের মেঝে তৈরিও শেষ। ট্রাভেলেটর বসানোর কাজ শুরু হবে ডিসেম্বর পড়লেই। ২৫০টি ফায়ার ডোর ইনস্টলেশনের কাজও শুরু হতে চলেছে।
যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ
নোয়াপাড়া, দমদম ক্যান্টনমেন্ট এবং যশোহর রোড স্টেশন তিনটি নির্মাণের সব রকম কাজ অনেক আগেই শেষ হয়েছিল। এখন যুদ্ধকালীন প্রস্তুতিতে চলছে বিমানবন্দর স্টেশন তৈরির কাজ।
মেট্রোর গ্রিন রুটের যাত্রীদের জন্য সুখবর
মেট্রো রেলের গ্রিন রুট অর্থাৎ শিয়ালদহ-হাওড়ার যাত্রীদের জন্য সুখবর রয়েছে। নতুন বছর থেকেই জুড়ে যেতে পারে শিয়ালদহ-এসপ্ল্যান্ড সুড়ঙ্গ।
বর্তমানে মেট্রো চলে
বর্তমানে হাও়়ড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যান্ড আর শিয়ালদহ থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবা চলে। এসপ্ল্যান্ড ও শিয়ালদহের মধ্যে কাজ একাধিক কারণে আটকে ছিল। আইনি জটিলতাও ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেই কাজ প্রায় শেষের দিকে।
একটির কাজ শেষ
হাওড়া ময়দান থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবায় যে অংশ মাটির নীচ দিয়ে যাবে, সেখানে দু’টি সুড়ঙ্গ রয়েছে। তার মধ্যে পূর্বমুখী অর্থাৎ সেক্টর ফাইভমুখী সুড়ঙ্গের কাজ অনেক দিন আগেই শেষ হয়েছে। লাইন পাতাও শেষ।
বিপত্তি পশ্চিমমুখী সুড়ঙ্গে
বিপত্তি ঘটেছে পশ্চিমমুখী সুড়ঙ্গ খোঁড়ার সময়। এসপ্ল্যানেড থেকে শিয়ালদহমুখী ওই সুড়ঙ্গ কাটার সময় সমস্যা হয় বৌবাজারের কাছে। ২০১৯ সালে অগস্ট মাসে সুড়ঙ্গ কাটার যন্ত্রের মাধ্যমে মাটি কাটার সময় ধস নামে বৌবাজার এলাকায়। তড়িঘড়ি বন্ধ করতে হয় কাজ। নির্মীয়মাণ ওই সুড়ঙ্গের দৈর্ঘ্য ৪০ মিটার। এই সুড়ঙ্গের কাজও শেষের পথে।