- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- ছবি বিতর্কে রাজন্যা-প্রান্তিক! তৃণমূলের অন্দরে জল্পনা কী করে উল্কাগতিতে উত্থান
ছবি বিতর্কে রাজন্যা-প্রান্তিক! তৃণমূলের অন্দরে জল্পনা কী করে উল্কাগতিতে উত্থান
- FB
- TW
- Linkdin
রাজন্যা-প্রান্তিকের ছবি বিতর্ক
আরজি কর-কাণ্ড সিলভার স্ক্রিনে এনে রীতিমত বিতর্কের মধ্যে পড়েছে রাজন্যা হালদার ও তাঁর স্বামী প্রাক্তন চক্রবর্তী। দল তাঁদের ছবিতে অনুমোদন দেয়নি। নায়িকা তথা তৃণমূল নেত্রী রাজন্যাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। সাসপেন্ড করা হয়েছে ছবির পরিচালক তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা প্রান্তিক চট্টোপাধ্য়ায়কেও। গত বছরই দুজনে আইনি বিয়ে করেছেন।
রাজন্যার উল্কা গতির উত্থান
তৃণমূল কংগ্রেসের রাজন্যা হালদারের উত্থান কিন্তু উল্কা গতিতে। ২০২২ সালের ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে আজাদি স্লোগান দিয়ে ভাইরাল হয়েছিলেন।
তারপরটা ইতিহাস
তারপর রাজ্যরাজনীতিতে পরিচিত হয়ে যান রাজন্যা। তৃণমূল নেত্রী হিসেবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়-সহ একাধিক দায়িত্ব পান রাজন্যা। যদিও দলের সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও অন্তরালে থাকেন প্রান্তিক।
উত্থানের নেপথ্য
রাজন্যার উত্থানের নেপথ্য কে? তাই নিয়ে জল্পনা তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে। অনেক নেতার কথায় রাজন্যার উত্থানের নেপথ্যে তিএমসিপি-র সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য।
২১ জুলাইয়ের মঞ্চে
২০২২ সালের ২১ জুলাইয়ের আগের দিনই মমতা নতুন মহিলা মুখ খুঁজছিলেন। সেই সময়ই তৃণাঙ্কুরই তাঁকে রাজন্যার কথা বলেছিলেন।
তৃণমূলের মঞ্চে রাজন্যা
তারপর থেকেই তৃণমূলের প্রথম সারির ছাত্র নেত্রীদের মধ্যে রাজন্যা ছিলেন। দলের একাধিক কর্মসূচিতে তিনি ছিলেন প্রথম সারিতে। তবে ছন্দপতন হয়।
ছন্দপতন রাজন্যার
দলীয় সূত্রের খবর গত ২ মাস রাজন্যাকে তেমনভাবে দেখা যায়নি তৃণমূলের মঞ্চে। যদিও ভোটের প্রচারে ছিলেন। তারপরই কিছুটা দূরত্ব বাড়তে থাকে।
তারপরই ছবি বিতর্কে
তারপরই রাজন্যা জড়িয়ে পড়লেন ছবি বিতর্কে। আরজি কর তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে একটি স্পর্শকাতর বিষয়। কারণ আরজি কর আন্দোলন সামলাতে রীতিমত নাস্তানাবুদ হতে হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে। আর সেই স্পর্ষকারত বিষয় নিয়ে ছবির নায়িকা রাজন্যা!
প্রান্তিকের অবস্থান
প্রান্তিক চক্রবর্তী তৃণমূলের ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরেই যুক্ত। তবে পাশাপাশি ছবি তৈরি তাঁর প্যাশান।
প্রান্তিকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে দল
প্রান্তিকের কাছে ইতিমধ্যেই ব্যাখ্যা চেয়েছে দল। দলের সাংগঠনিক স্তর থেকেই তদন্ত করা হচ্ছে। তবে দলের সমস্ত সাংগঠনিক পদ থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
জবাব
দুজনেই এই বিষয়ে নিজের মতামত জানিয়েছেন। প্রান্তিক বলেছেন ছবি তৈরি তাঁর প্যাশান। আর রাজন্যা বলেছেন, আগে ছবি তারপরে পদক্ষেপ করলে ভাল হত।