ওড়িশার ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে এই রাজ্যের রাজনীতি প্রথম দিন থেকেই গরম। যার উত্তাপ এখনও পর্যন্ত কমনি। রাজ্যের শাসক ও প্রধান বিরোধী দল একে অপরকে নিশানা করতে কোনও ক্ষেত্রেই পিছপা হচ্ছে না।
বিজেপি মূলত টার্গেট করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীতিশ কুমার ও লালু প্রসাদ যাদবকে। যদিও মমতা ও নীতিশ কুমার কিন্তু এনডিএ- সরকারের রেলমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর এই টুইট ঘিরে তীব্র শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশজুড়ে। অস্বস্তিতে কেন্দ্রীয় সরকার। ঘরে বাইরে এই চাপের মুখে পড়ে কী পদক্ষেপ হবে রেলমন্ত্রীর সেটাই এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রবিবার রেলসূত্রে জানা যাচ্ছে হাওড়া থেকে বালাসোরে যাওয়ার জন্য দুটি বিশেষ ট্রেন চালানো হবে।
ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন বালেশ্বরে? এবার দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে মুখ খুললেন খোদ রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
বাতিল ওডিশা হয়ে দক্ষিণ ভারতগামী রুটের প্রায় অধিকাংশ ট্রেনই। এই পরিস্থিতিতে আবার কবে স্বাভাবিক হবে ওই রুটের রেল চলাচল সেটাই এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে ১২৪৮ এর আপ মেইন লাইনের সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল। টেকঅফ করা হয়েছিল। কিন্তু ট্রেনটি একটি লুপ লাইনে প্রবেশ করে।
ট্রেনে ওঠার কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যু । বালেশ্বর থেকে উঠেছিলেন করমণ্ডল এক্সপ্রেসে। সেখানেই মামাবাড়ি শেখ আজিমুদ্দিনের । কিছুক্ষণের মধ্যেই দির্ঘটনার কবলে পড়ে ট্রেন
করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনা নিয়ে অডিও ক্লিপ শেয়ার করলেন কুণাল ঘোষ। বললেন দুর্ঘটনার পিছনে বড়সড় গোলমাল ছিল।
ওড়িশার ট্রেন দুর্ঘটনায় অনেকেই ঘুমের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। কী হয়েছিল জানার আগেই মৃত্যু হয়। কারণ মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যেই তিনটি ট্রেনের সংঘর্ষ হয়েছিল।