নববর্ষের সকালে বৈশাখী শোভাযাত্রা। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার সাক্ষী থাকল কলকাতা। প্রভাত ফেরির আয়োজন করল বৈশাখী উৎসব কমিটি। ১৫ এপ্রিল গড়িয়া মোড় থেকে বেরোয় প্রভাত ফেরি। নাকতলা পর্যন্ত চলে শোভাযাত্রা।

পয়লা বৈশাখ সকালে গাঙ্গুলিবাগান থেকে যাদবপুর পর্যন্ত হল মঙ্গল শোভাযাত্রা। ম্যাসকট হিসেবে ছিল পশ্চিমবঙ্গের স্বীকৃত প্রধান প্রাণী মেছো বিড়াল।

বাংলা পক্ষর টাকার মিছিল। হালখাতার কথা স্মরণ বাংলা পক্ষর। বাঙালির ব্যবসাকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনাই লক্ষ্য। বাংলার গৌরবোজ্জ্বল অতীতের কথা স্মরণ। মিছিলে উপস্থিত গর্গ চট্টোপাধ্যায়।

স্বাগত ১৪৩০, পয়লা বৈশাখের দিন দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তদের সমাগম। নতুন জামা, গঙ্গাস্নান, দোকানে দোকানে হালখাতা৷ শুভেচ্ছা-মিষ্টিমুখ-গান-আড্ডা। বাংলা বর্ষ বরণে মেতে উঠেছে বাঙালি। কালীঘাট থেকে দক্ষিণেশ্বর সর্বত্র মানুষের ভিড়।

পয়লা বৈশাখ মানেই সকাল থেকে ছুটি ছুটি ভাব। আর পেট পুরে খাওয়া। সকাল সকাল মা-এর নির্দেশে স্নান সেরে নতুন কিছু পরে নেওয়া। আসলে বাঙালির এই পয়লা বৈশাখে লুকিয়ে থাকে আবেগ ও ভালোবাসা-ভালালোগার কিছু মুহূর্ত। সারজীবন যা লেপ্টে থাকে শরীরওমনেরসঙ্গে।

পয়লা বৈশাখের দিনটি আপনার প্রেমের জীবনের জন্য কেমন যাবে এবং কী ব্যবস্থার মাধ্যমে আপনি এই দিনটিকে আরও ভাল করতে পারেন , এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তরগুলি জেনে নিন।

নববর্ষের আগের দিন কালীঘাট মন্দির পরিদর্শনে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি মন্দিরের গর্ভগৃহেগিয়েপুজোদেন।

আসানসোলের প্রাচীন মন্দির চন্দ্রচূড় মন্দির । নীল ষষ্ঠী উপলক্ষে দূর দূরান্তের মানুষ এসে ভিড় জমিয়েছে এখানে । সকাল থেকেই চলছে নীল পুজো ।

হাওড়ার বাকসাড়া অঞ্চলে ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে হয়ে আসছে চড়ক উৎসব। করোনা আবহে ২ বছর বড় আকারে পালন করা যায়নি এই উৎসব। তবে গত বছর থেকে আগের মতোই হয়ে আসছে চড়কের মেলা ও গাজন।