গত বছরই পুরসভায় নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতির হদিশ মেলে। অভিযোগ ওঠে টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়েছে হাজার হাজার চাকরি। এরপরই আদালতের নির্দেশে তদন্তে নামে কেন্দ্রীয় সংস্থা।
দুপুর আড়াই নাগাদ তল্লাশি অভিযান শেষ করে সিবিআই।
রবিবার সংবাদ শিরোনামে আসে তৃণমূলের দুই দুঁদে নেতা ফিরহাদ হাকিম ও মদন মিত্রের বাড়িতে সিবিআই হানার খবর।
তৃণমূলের অভিযোগ, দলের সর্বভরতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজভবনের সামনে ধর্নার পাল্টা হিসেবেই এই তল্লাশি অভিযান।
আদালতে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের কর্তাদের সম্পত্তির হিসেব দিতে নির্দেশ দিয়েছিল। সোমবার সেইমত ইডি কর্তাদের সম্পত্তির হিসেব আদালতে দাখিল করে।
বিআই সূত্রের খবর, পানিহাটি, কামারহাটি, উত্তর দমদম-সহ যেকটি পুরসভায় অভিযান চালানো হয়েছিল তাদের কর্মী ও আধিকারিকদের তলব করা হয়েছে। সূত্রের খবর সংশ্লিষ্ট দের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, তাদের বয়ানও রেকর্ড করা হবে।
শিক্ষক নিয়োগ মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে তদন্ত কতটা এগলো তা নিয়ে রিপোর্ট চেয়েছেন তিনি।
তদন্তের স্বার্থে প্রধানমন্ত্রীর দফতরেও যেতে পারেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
কুন্তল ঘোষ যে চিঠি পাঠিয়েছিলেন, তার সঙ্গে প্রেসিডেন্সি জেলের চিকিৎসকের যোগ কতটা? বিস্তারিত তদন্ত করতেই এবার চিকিৎসককে ডেকে পাঠাল সিবিআই।
জানা গেছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওয়েবসাইটের মতো হুবহু একই রকম দেখতে কুন্তলের তৈরি ভুয়ো ওয়েবসাইটগুলি। সেখানে ‘রেট চার্ট’ দিয়ে চাকরির টাকা ধার্য করে দিতেন কুন্তল ঘোষ।