Durga puja News -

বেশ কিছুদিন ধরেই জ্বরে ভুগছিলেন ডোনা। তাঁর শরীরে বিভিন্ন জায়গায় র‍্যাশও দেখা যায় তাঁর। নবমী রাতে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তী করা হয়। উপসর্গ দেখে প্রথমে চিকিৎসকরা ডেঙ্গি বলে অনুমান করেন। সেই মতো ডেঙ্গি পরীক্ষাও করা হয়। কিন্তু রিপোর্টে কিছু না আসায় পরবর্তী চিকিৎসা শুরু করেন ডাক্তাররা। বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার পর চিকুনগুনিয়া ধরা পরে সৌরভ-পত্নীর।

বিদ্যাসাগরের বিধবা বিবাহের অন্যতম সমর্থক ছিলেন গোবিন্দরাম দত্ত। তাঁর নামেই নাকি সেকালের গোবিন্দপুরের নামকরণ হয়েছিল। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন এই বাড়ির দৌহিত্র।

বিপদগ্রস্তদের উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়া পাহাড়ের বিভিন্ন মহল তাকে 'জলপরী' থেকে শুরু করে 'আয়রন লেডি অফ দার্জিলিং' ইত্যাদি তকমাও দিয়েছে। তিনি তিস্তা কন্যা - বা তিস্তা কুইন শান্তি রাই। তাই মালবাজার নিয়ে নিশ্চিত হতে এবার জলে নামলেন শান্তি।

আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দু’জনের অবস্থার অবনতি হতে থাকে। পরে এক মহিলা এবং এক পুরুষ সেখানে মারা যান।

মমতা আরও বলেছেন ১৩ জন হাসপাতালে ভর্তি, তাঁদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছেন তিনি। এনডিআরএফ এবং এসডিআরএফ-এর অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান এখনও চলছে। পুলিশ, সিভিল ডিফেন্স স্বেচ্ছাসেবক এবং স্থানীয় যুবকদের প্রচেষ্টায় প্রায় ৭০ জনকে রক্ষা করা হয়েছে।

দশমীর দিনে প্রতিমা বিসর্জনের জন্য মানুষ জড়ো হয়েছিল। সেখানে হড়পা বান এসে যেভাবে মানুষ-প্রতিমাকে ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে তার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। মানুষ এমন এক ভয়ানক দৃশ্য দেখে হাহাকার করছে। অথচ, স্থানীয় উচ্চপদস্থ প্রশাসনিক কর্তা থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিদের দেখাই পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।

মালবাজারের হড়পা বানের ঘটনায় সকলেই দুঃখপ্রকাশ করছেন। যেভাবে দশমীর দিনে প্রতিমা নিরঞ্জনে এমন এক প্রাকৃতিক বিপর্যয় তাতে ব্যাখ্যা করার ভাষা নেই বলেই অনেকে মন্তব্য করেছেন। যদিও, স্বজন হারানোর দল ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন হাসপাতালের উপরে।

কৃষ্ণনগরের নাজিরা পাড়া চ্যাটার্জি বাড়িতে বিজয়ায় দেখা যায় এমনই দৃশ্য। শুধু তাই নয় এখানে মা দূর্গার গায়ের রং হয় নীল। কৃষ্ণনগরের নাজিরা পাড়া চ্যাটার্জি বাড়িতে দূর্গার আগমণ ঘটে একেবারে অন্যভাবে।

ই-রিক্সা দুর্ঘটনায় মারা গেল নৈপুর গ্রামের ৭ বছরের শিশু। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা এলাকায়। দশমীর দিনে এই মর্মান্তিক ঘটনায় কান্নায় ভেঙে পড়েছে পরিবারের লোকজন। কী ভাবে ঘটল এই ঘটনা?

প্রত্যেকবারের মতো শুন্যে গুলি ছঁড়েই শুরু হল জলপাইগুড়ির বৈকুণ্ঠপুর রাজবাড়ির প্রতিমা নিরঞ্জন পর্ব। অন্যান্য পুজোর মতো কার্নিভালে নয় চিরাচরিত প্রথা মেনে দশমীর দিনই হল জলপাইগুড়ির ঐতিহ্যবাহী রাজবাড়ীর মূল প্রতিমার বিশর্জন।