Durga puja News -

১৭৯০ সাল নাগাদ শুরু হয় শোভাবাজার রাজবাড়ির ছোট তরফের দুর্গা পুজো।একটা সময় এই বাড়ির সন্ধিপুজোর সূচনা হত কামান দেগে। শহর জুড়ে ছড়িয়ে পড়ত সে শব্দ।

জেনে নেওয়া দরকার কোন ধরনের পোশাকের সঙ্গে কোন ধরনের মেকআপ প্রয়োজন। চলুন জেনে নেওয়া যাক পছন্দের পোশাকের সঙ্গে মানানসই মেকাপের খুঁটিনাটি।

সন্ধি পুজোর সময়েই দেবী মহামায়া মৃন্ময়ী মূর্তি থেকে চিন্ময়ী রূপে আসেন ও ভক্তের পূজা গ্রহণ করেন। ১০৮ প্রদীপ জ্বেলে প্রার্থনা করতে হয় যাতে দেবী সংসারের সব আঁধার মোচন করেন। দেবী যেন জ্ঞানের আলো জ্বেলে দেন।

১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে পুজো শুরু করলেন নবকৃষ্ণ। পুজোর বিধি তিনি নিয়েছিলেন কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের সভাপণ্ডিত জগন্নাথ তর্কপঞ্চানের কাছ থেকে। এই দুর্গাপুজো এখন বড় তরফের পুজো নামে খ্যাত।

ট্র্যাক প্যান্ট ও গেঞ্জি পরে এদিন ওদিক লাফিয়ে বেড়াচ্ছেন শ্রাবন্তী। হাতে-পায়ে চারিদিকে জড়ানো সুতো। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় ওয়ার্কআউটের ভিডিও পোস্ট করেছেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। পুজোর আগে ফ্যাট ঝরাতে ব্যস্ত বঙ্গললনা। বেলি ফ্যাট ঝরিয়ে কীভাবে সেক্সি কার্ভি ফিগার পাবেন তার জন্যই জোরকদমে শরীরচর্চা করছেন শ্রাবন্তী।

শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব পুজোর সময় ছড়রা গাড়িতে চেপে হাজির হয়েছিলেন শোভাবাজার রাজবাড়িতে। ইংরেজদের প্রতি কৃতজ্ঞ নবকৃষ্ণ দেবের এই পুজোতে ভক্তির তুলনায় বৈভব ছিল মূল আকর্ষণ।

১৬১০ সালে লক্ষ্মীকান্ত রায় চৌধুরীর হাত ধরেই শুরু সাবর্ণদের পুজোর। এই বাড়ির সাথে সম্পর্ক রয়েছে ইতিহাসের বারো ভুঁইয়ার। পণ্ডিতদের উপদেশ ছিল, দেবীর গাত্রবর্ণ হতে হবে শিউলির বৃন্ত অথবা সোনার আভার মতো।

সনাতন ধর্ম মতে, ঈশ্বরকে স্মরণ করতে প্রয়োজন মনের শুচি, পবিত্র মনে ঈশ্বর স্মরণ করলেই সম্পন্ন হয় পুজোর সংকল্প, দেহের শুচিতা সে ক্ষেত্রে প্রাধাণ্য পায় না।

হিন্দুশাস্ত্র মতে, এই দেবীপক্ষ তিথি অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ এবং এই তিথিতে বিশেষ কিছু কাজের ফলে সারাজীবনের জন্য সৌভাগ্য অর্জণ করা যায়। দেবী পক্ষে মানেই মাতৃ আরাধনা, তাই মায়ের কৃপা দৃষ্টি সর্বদা বজায় রাখতে মেনে চলতে হবে বিশেষ কিছু নিয়ম।

মহালয়ার ভোরে কাকে দেখলেন বিশ্বনাথ? বললেন- 'আমার ছেলেরাও জানে, তার বাবা-কাকা মেয়েদের কোনও দিন অশ্রদ্ধা করেননি। সে কথা বড় ছেলে সবাইকে জানিয়েওছে। ‘আমার দুর্গা’দের আশীর্বাদে এটুকুই আমার অহঙ্কার।'