পরিবারের অভিযোগ, শুধু বোমাবাজি নয় গুলিও চালানো হয়েছিল। ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলেও তাঁকে বাঁচানো যায়নি। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে দফা বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
রাজ্য নেতৃত্ব জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে ভোটের দিন প্রহসন হবে। সেই কারণে ওইদিনই কর্মীদের বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন দলের শীর্ষ নেতারা।
সবচেয়ে সংবেদনশীল জেলা হিসেবে দেখা হচ্ছে মুর্শিদাবাদকে। এখানেই সবথেকে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা এদিন বলেন, যে ব্যক্তি মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেছিলেন তিনি অত্যান্ত দায়সারাভাবে কাজ করেছিলেন। এনমনকি সঠিকভাবে স্ক্রিটিনির কাজও করা হয়নি।
বিপুল সংখ্যক মহিলা ভোটকে টার্গেট রেখে গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, ‘বিজেপি ক্ষমতায় এলেই অসম, মধ্যপ্রদেশের মতো বাংলার সমস্ত মহিলাদের মাসে ৫০০ নয়, ২০০০ টাকা করে দেবে বিজেপি সরকার।’
সিভি আনন্দ বোস মন্তব্য করেন, “মানুষের রক্ত নিয়ে রাজনৈতিক হোলি বন্ধ হওয়া উচিত।” এরপরেই শাসকদল তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে, “রাজ্যপাল একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করছেন।”
কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি এস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের বেঞ্চে মামলাটি উঠেছিল শুনানির জন্য। মামলাকারী ছিলেন আইনজীবী শ্রধর চন্দ্র বাগাড়িয়া। তাঁর আবেদন খারিজ হয়ে যায়।
বীরভূম জেলার কাজ দেখাশোনার জন্য তিনি যে কোর কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন, সেই কমিটির সদস্যরাও আজকের সভায় উপস্থিত থাকবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।
রবিবার রাতেই বাসন্তীতে নিহত তৃণমূল কর্মীর পরিবারের মানুষজনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন রাজ্যপাল। সোমবার উত্তরবঙ্গ থেকে পদাতিক এক্সপ্রেসে শিয়ালদহ পৌঁছে সোমবারই বাসন্তী রওনা হচ্ছেন তিনি।