নির্বাচন কমিশনের কাজ ব্যবস্থাপনা দেখা। সেই মত অভিযোগ পেয়েই জানানো হয়েছে এসপি এবং জেলাশাসককে। নিজের তাগিদে পুলিশ তদন্ত করবে।'
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে ঢুকে বিজেপির বেশ কয়েকজন সদস্য সমর্থক বিক্ষোভ শুরু করেন। আচমকা নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। নির্বাচন কমিশনের ঘরের দরজাতেও পৌঁছে যান একজন বিজেপি কর্মী।
বুথের মধ্যেই সংঘর্ষে জড়ায় তৃণমূল এবং বিজেপি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বুথের মধ্যেই শূন্যে গুলি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর মেলেনি।
পঞ্চায়েত ভোটের দিন ঘোষণার পর থেকে যে সন্ত্রাস শুরু হয়েছিল তা অব্যাহত রইল ভোটের দিনও। শুক্রবার রাত থেকে এপর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোটে মৃত্যু হল ১১ জনের।
টুইটারে শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চাকর ও চুক্তিবদ্ধ খুনি রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা রাজ্য জুড়ে তাঁর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করছেন।”
কোথাও চলছে দেদার ছাপ্পা ভোট, কোথাও ১ ঘণ্টাতেই ভোটগ্রহণ শেষের পরিস্থিতি, কোথাও লুঠ হয়ে গিয়েছে ব্যালট, কোথাও আবার ভোটকেন্দ্রের বাইরেই উদ্ধার হল তাজা বোমা। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদ করে ভোট বয়কট করলেন এলাকার মানুষ। হিংসায় উত্তপ্ত পঞ্চায়েত ভোট।
দিকে দিকে তৃণমূল কর্মীদের ওপর হামলা হওয়ার ঘটনাকে মর্মান্তিক এবং দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে রাজ্যের শাসকদল।
শুক্রবার রাত ৮টা নাগাদ এই ঘটনাটি ঘটে বলে অভিযোগ। ঘটনায় রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকাজুড়ে। দোষীদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত দেহ আটকে রাখার হুমকিও দেয় মৃতের পরিবারের লোকেরা।
সব কটি জেলার মূল দাবি গ্রামীণ রাস্তার হাল ফেরানো, পরিশ্রুত পানীয় জল, পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কমানো, নদীভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধান, সেচ কাঠামোর উন্নয়ন, একশো দিনের কাজ বা বিকল্প কাজের ব্যাবস্থা করা, আবাস যোজনায় বাড়ি অনুমোদন ও বোমা -বন্দুক উদ্ধারে জোর।
২৪ ঘন্টার মধ্যে ট্রেনে করে কোনও মতেই আসতে পারবে না বাহিনী। তাই এবার এয়ারলিফট করে বাহিনী আনার সিদ্ধান্ত নিল কমিশন।