পুরভোটের বাদ্যি বেজে গিয়েছে। রাত পোহালেই পুরসভা নির্বাচন। ১০৮টি পুরসভায় (Municipal Election)হবে ভোট। রবিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি মালদা (Malda)জেলায় পুরসভা নির্বাচন সম্পন্ন হবে। ভোট হবে পুরনো মালদা ও ইংলিশ বাজারে (Old Malda And English Bazar Municipality) । 

রবিবার ১০৮ পুরসভা নির্বাচন। ১০৮ পুরসভার মধ্যে এবার মুর্শিদাবাদ জেলায় মোট ৭ টি পুরসভায় ভোট হচ্ছে। এই পুরসভাগুলিতে এবারের পুরভোটে কী ইস্যুকে ঢাল করেছে শাসক ও বিরোধী রাজনৈতিক দল, চলুন দেখে নেওয়া যাক।

পুরভোট নিয়ে যে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব চরমে তার গত কয়েক মাসে বারবার সামনে এসেছে। একাধিক স্থানে বারবার তৃণমূল কংগ্রেসের এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছে। পুরভোটের প্রার্থী তালিকা নিয়েও বিবাদে জড়াল এই গোষ্ঠীগুলি। 

পঞ্জাবে ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেস- মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চন্নি  ও প্রদেশ কংগ্রেস নেতা সিধুর মধ্যে যেকোনও একজনকেই বেছে নিতে চলেছে। তবে কংগ্রেস এমন ব্যবস্থা করতে চায় যাতে দুজনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকে। 

শুক্রবার সন্ধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেসের  কর্মী সমর্থকদের একটি অংশ অখিল গিরির বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখায় । এই বিক্ষোভে মহিলা কর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। তাঁদের দাবি যাঁরা বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে গিয়েছিল ভোটের পরই তারা দলে ফিরে এসেছে।

নির্বাচন কমিশনের নতুন বিধিনিষেধ অনুযায়ী সর্বাধিক ১ হাজার মানুষ নিয়ে যে কোনও জনসভার আয়োজন করা যাবে। আগে সর্বাধিক ৫০০ জনকে নিয়ে খোলা জায়গায় সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছিল। সেই সংখ্যাই আরও বাড়িয়ে দিল নির্বাচন । 
 

সূত্রের খবর দিল্লিতে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পদপ্রার্থী নিয়ে আলোচনা করছেন সনিয়া গান্ধীও। তিনিও চাইছেন দলীয় বিবাদে ইতি টেনে পঞ্জাবে মুখ্যমন্ত্রীর পদপ্রার্থীর নাম ভোটের আগে ঘোষণা করতে। সেইমত শীর্ষ নেতৃত্বেও প্রস্তুতি নিচ্ছে। 

বিজেপি সূত্রের খবর ইতিমধ্যেই কয়েকজন বিজেপি নেতা পদত্যাগ করেছেন। তবে সংখ্যাটা ঠিক কত তা স্পষ্ট নয়। কংগ্রেস থেকে যাঁরা টিকিটের আসায় বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন তাদের অনেকেই টিকিট পাননি। তারাও বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বাবার মৃত্যুর পর সিধু তাঁর মা ও বোনকে ত্যাগ করেছেন। তাঁদের সঙ্গে কোনও রকম সম্পর্ক রাখেন না বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি। সুমন আরও বলেছেন সিধু তাঁদের সম্পর্কে কোনও কথা বলতে চান না। পাশাপাশি সিধু চান না কেই তাঁর মা ও বোনের সম্পর্কে জানুক। 

সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর সঙ্গে কথা বলা সময় তিনি জানিয়েছেন পানাজিক মানুষের জন্য তিনি কাজ করতে। পানাজির মানুষকে একটি ভালো বিকল্প দিতে চান। সেই কারণেই তিনি এই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার দিন মনোহর পারিক্করের ছেলে পানাজি কেন্দ্র থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।