টিপরা মোথা ৪২টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস ২৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৮ জন প্রার্থী।
ত্রিপুরার ৬০ আসনের বিধানসভায়, ২০টি আসন তফসিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। ২০১৮ সালের নির্বাচনে, ২০টি আসন, সমস্ত তফসিলি উপজাতি, বিজেপির অ্যাকাউন্টে এসেছিল।
২০১৮ সালের পর ফের বিধানসভা নির্বাচন ত্রিপুরায়। কাল, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩-এ নির্বাচন হতে চলেছে ত্রিপুরায়। ৬০টি বিধানসভা কেন্দ্রের জন্য হবে ভোটগ্রহণ।
রয়েছে টিপরা মোথা পার্টি। ইতিমধ্যেই প্রদ্যোৎ দেববর্মার এই পার্টি ২০২১ সালে ত্রিপুরা ট্রাইবাল এরিয়াজ অটোনমাস ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের বিজয়ী হয়ে ক্ষমতা দখল করে।
ত্রিপুরাতে রোড শো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সঙ্গে রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আগরতলায় রোডশো করেন তৃণমূল নেত্রী।
ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট প্রচার শুরু করেই পূর্বতন বাম সরকারকে একহাত নিলেন অমিত শাহ। বললেন উন্নয়নের জন্যই বাম, কংগ্রেসকে ভোট দেবেন না।
ত্রিপুরায় এবার এক নজিরবিহীন জোট হয়তো দেখতে চলেছে মানুষ। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এমন জোট-কে অবশ্যাম্ভাবি বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, ত্রিপুরার বুকে এমন দিন যে আসব তা হয়তো কয়েক বছর আগেও ঠাহর করা যায়নি।
ভারতীয় সাংবাদিকতায় এশিয়ানেট নিউজ এক অগ্রণী নাম। প্রায় ৩ দশক ধরে এশিয়ানেট নিউজ ভারতের বুকে সঠিক এবং নির্ভূল সংবাদ পরিবেশনে এক সুনাম অর্জন করেছে। ২০২২-এর গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে আগাম এক জনমত সমীক্ষা করেছিল এশিয়ানেট নিউজ এবং সিফোর।
হিমাচল প্রদেশে মোট ৬৮টি বিধানসভা আসন রয়েছে। যার মধ্যে ট্রেন্ডের কথা বললে ৩৬টি আসন বিজেপির ঝুলিতে যেতে দেখা যায়। একটু পিছিয়ে থাকলেও কংগ্রেসও এগিয়ে রয়েছে ৩২টি আসনে। এখন সবার চোখ আম আদমি পার্টির আসনের দিকে।
এই পরাজয় শুধু দিল্লি পুরনিগমের নয়, এর প্রভাব পড়তে চলেছে গোটা দেশে। বিজেপি এটা ভালো করেই বুঝতে পারছে। এই কারণেই গেরুয়া শিবির তার সমস্ত শক্তি দিয়েছিল এই নির্বাচনে। তবে কোথায় খামতি রয়ে গেল, কোন পথে হেঁটে ভুল করল বিজেপি।