২০২২ সালের ২২ জানুয়ারি হাওড়া, বিধাননগর, শিলিগুড়ি, আসানসোল ও চন্দননগরে পৌরসভা নির্বাচন হবে। ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোট হবে বাকি পৌরসভাগুলিতে। এমতাবস্থায় পৌরসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা হতেই রানাঘাট শহরে তৃণমূলের পক্ষ থেকে দেওয়াল ব্লক করা শুরু হয়ে গেল।
এই পুরভোটকে ভোট বলে মানতেই নারাজ বিজেপি। আর সেই কারণে একাধিক অভিযোগ তুলেছে তারা। তা নিয়ে আলাদতের দ্বারস্থও হয়েছে। তাই মেয়র কে হলেন তা নিয়ে তাঁদের কোনও চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য।
একুশের বিধানসভা নির্বাচনের জন্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর্ব থেকেই নারীশক্তির প্রতি বিশেষ জোর দিয়েছিলেন মমতা। আর এবার কলকাতা পুরনিগমেও মহিলাদের বিশেষ গুরুত্ব দিলেন তিনি।
এদিকে কাশীপুর-বেলগাছিয়া কেন্দ্রে তৃণমূলের সঙ্গে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি-র ব্যবধান ছিল ৩৫,৩৯০ ভোটের। পুরভোটের বিধানসভাভিত্তিক ফলে সেই ব্যবধান বেড়ে হয়েছে ১,১২,৩৯৩। অন্যদিকে খানিক একই চিত্র দেখা গিয়েছে শ্যামপুকুর বিধানসভায়।
কংগ্রেস, টিএমসি, বাম দল, ডিএমকে এবং এনসিপি-র সদস্যরা এই বিলের প্রতিবাদে হাউস থেকে ওয়াকআউট করেন। বিজেপি, জেডি(ইউ), ওয়াইএসআরসিপি, এআইএডিএমকে, বিজেডির সাংসদরা বিলটিকে সমর্থন করেছে।
১৩৪ টি আসনে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। তবে বাম ও কংগ্রেস মাত্র ২টি করে আসন পেলেও ভোটপ্রাপ্তির শতাংশের হারে বিজেপিকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বামেরা।
এই মুহূর্তে পর্ণশ্রীর ১৩৯ ডি/৪ মহারানি ইন্দিরা দেবী রোডের বাড়িতে রয়েছেন রত্না। কিন্তু, ২৬ সেপ্টেম্বর জানতে পারেন যে সেই বাড়িটি বৈশাখীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন শোভন। আর তারপর থেকেই রত্নাকে সেই বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার জন্য জোর দেওয়া হয়।
একসময় কলকাতা পুরসভার ১৩১ নম্বর ওয়ার্ড পরিচতি ছিল মেয়রের এলাকা বলে। কিন্তু, গত কয়েক বছরে বদলে গিয়েছে সেই পরিস্থিতি। মেয়র পদ অনেক দিন আগেই ছেড়ে দিয়েছেন শোভন চট্টোপাধ্যায়।
১২ শতাংশের মতো ভোট গিয়েছে বামেদের ঝুলিতে। আসনের নিরিখে বামেদের থেকে এগিয়ে থাকলেও প্রাপ্ত ভোটের নিরিখে বামেদের থেকে পিছিয়েই রয়েছে বিজেপি। সুকান্ত-দিলীপদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গোটা শহর থেকে মাত্র ন'শতাংশের মতো ভোট পেয়েছে বিজেপি।
কলকাতা পুর নির্বাচন ২০২১-এ (KMC Election 2021) বিজেপি-কে (BJP) পিছনে ফেলে বামেরা (Left Front) দ্বিতীয় হল। ভোট শতাংশের হারেও এগিয়ে এল তারা।