Independence Day News -

সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রফাইল পিকচার বদলে বিজেপির কটাক্ষের মুখে কংগ্রেস নেতারা। সম্প্রতি কংগ্রেস তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার প্রফাইল পিকচারের জায়গায় জাতীয় পতাকা হাতে জহরলাল নেহেরুর ছবি রাখার ঘটনা প্রসঙ্গে কটাক্ষ করে বিজেপি বলে রাহুল গান্ধীর তাঁর পরিবারের বাইরে বেরিয়ে দলের সদস্যদের তেরঙ্গার সঙ্গে নিজেদের ছবি দেওয়ার জন্য উদবুদ্ধ করা উচিত।

৭৫ তম স্বাধিনতা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে দেশ জুড়ে চলছে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’। এবার হর ঘর তেরঙ্গা কর্মসূচিকে ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে পোস্ট অফিসে মিলছে ন্যায্যমূল্যে নির্দিষ্ট মানের জাতীয় পতাকা।

২ অগাস্ট পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়ার জন্মবার্ষিকীতে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে বিশেষ উদ্যোগ কেন্দ্রীয় সরকারের। প্রকাশিত হল একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট। নয়াদিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে এই ডাকটিকিট প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখ নয়, জ্বল জ্বল করছে ভারতের জাতীয় পতাকা। প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রতি রবিবার মন কি বাত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করেছিলেন যে দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে আয়োজিত আজাদি কা অমৃত মহোৎসব উপলক্ষে, প্রত্যেকে যেন তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচার বদলান। সেখানে রাখা হোক জাতীয় পতাকার ছবি।

ভারতের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবসকে একটি ভিন্ন এবং জমকালোভাবে উদযাপন করার জন্য, 'আজাদি কা অমৃত মহোৎসব'-এর অংশ হিসাবে অনেকগুলি প্রোগ্রাম এবং প্রকল্পের আয়োজন করা হয়েছে। এটাকে গণআন্দোলনে পরিণত করার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে এশিয়ানেট নিউজ এবং কেরালা এনসিসি ক্যাডারের যৌথ উদ্যোগে সফর শুরু করেছে বজ্র জয়ন্তী যাত্রা। প্রায় আড়াই মাসের এই সফরনামায় দিল্লি পৌঁছানোর আগে বাসে করে বিভিন্ন স্থান ভ্রমণ করবে টিম বজ্র জয়ন্তী। রোজ-ই দলটি কোনও না কোনও নতুন স্থান এবং প্রতিষ্ঠানে যাচ্ছে, যেখান থেকে তাঁরা ভারতের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং উন্নতির সোপানের এক সম্যক ধারণা আহরণ করছে।

১৮২৭ সালে উত্তরপ্রদেশের এক ব্রাহ্মণ পরিবারের জন্মেছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে। ৩২ বছর বয়সে ১৮৩৯ সালে তিনি বেঙ্গল সেনা বাহিনীতে এসে যোগ দেন। ভারতে সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ সালের মে মাসে শুরু হয়েছিল ঠিকই কিন্তু এই আন্দোলনের অগ্নিশিখা জ্বালিয়েছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে ১৮৫৭ সালের মার্চ মাসে। তবে শেষ পর্যন্ত ব্রিটিশদের হাতে ধরা পরে গেলে বিচারে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

গতকাল ফল প্রকাশের পর দেখা রাজ্যে একাধিক জায়গায় তৃণমূল প্রার্থীদের হারিয়ে জয়ী হয়েছে নির্দল প্রার্থীরা। যদিও তাদের মধ্যে সিংহভাগই এলাকায় পুরনো তৃণমূল কর্মী হিসাবেই পরিচিত ছিলেন।

রাজ্যের ১০৮ পুরসভার ভোট গ্রহণ পর্ব সম্পন্ন হয়েছে গত রবিবার। যদিও এবারের ভোটে শাসক দলের বিরুদ্ধে ব্যাপক হিংসা, ছাপ্পা ভোট-বুথ জ্যামের অভিযোগ সরব হয় বিরোধীরা।

মানিক দত্তকে তৃণমূল কংগ্রেস ১৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী করলেও তিনি দলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ১১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জেলা সভাপতির নিজের এলাকা ইসলামপুরেই দলে দ্বন্দ্ব প্রকট আকার নেওয়ায় তিনি বেশ খানিকটা অস্বস্তিতে পড়েছেন।