একদিনে ভারতের দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ২৭ শতাংশ বাড়ল। ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ১২৭০।
দেশের প্রথম ওমিক্রন (Omicron) আক্রান্তের মৃত্যু হল মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) পুনেতে (Pune)। ৫২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি সম্প্রতি নাইজেরিয়া (Nigeria) থেকে ভারতে ফিরেছিলেন, পাশাপাশি ডায়াবেটিস (Diabetes) ছিল।
ওমিক্রন আতঙ্কে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। ব্রিটেনে রেকর্ড হারে দৈনিক সংক্রমণ। আমেরিকাতেও দৈনিক সংক্রমণের হার ভাঙল সব রেকর্ড। ভারতের পরিস্থিতি ও ক্রমশ আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে। দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৮০০ ছুঁই। এক লাফে বাড়ল দেশের দৈনিক সংক্রমণও।
দেশে লাফিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই দেশের ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৬০০ পেরিয়েছে। সোমবার মোট ১৩৫ জনের দেহে ওমিক্রন ভাইরাসের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গিয়েছে।
বিশ্ব জুড়ে চলছে ওমিক্রন তান্ডব। এদিকে ক্রিসমাস- নিউ ইয়ারের আমেজে মেতেছে মানুষ। ইতিমধ্যেই বাইরের বেশ কয়েকটি দেশ আবার বন্ধের মুখে। মারণ ভাইরাসের এই নয়া স্ট্রেবের ধ্বংসলীলা থেকে কবলে রয়েছে ভারত ও। দেশে ক্রমেই বাড়ছে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা।
এখন বেশিরভাগ মানুষই টেকনোলজি নির্ভর। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এখন সবারই টেকনোলজির দরকার পড়ে। মানুষ এখন অনেক বেশি টেকনোলজি নির্ভর হয়ে উঠেছে। টেকনোলজি ছাড়া এক মুহূর্তও কেউ থাকতে পারেন না। আর করোনা পরিস্থিতির মধ্যে মানুষ আরও বেশি টেকনোলজি নির্ভর হয়ে পড়েছেন।
লাগবে মেডিকাল সার্টিফিকেট, দ্বিতীয় ডোজের থেকে ৯-১২ মাসের ব্যবধান। ভারতে কীভাবে মিলবে বুস্টার ডোজ (Booster Dose)?
ভারতে ওমিক্রন (Omicron) আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে চাড়শ' পেরিয়ে গেল। শনিবার অন্তত ৩৭ টি নতুন সংক্রমণ ধরা পড়ল দেশে, যার মধ্যে ২১ টিই রাজস্থানের (Rajasthan)।
কর্নাটকে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ওমিক্রন। এখনও পর্যন্ত সেখানে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১। তার মধ্যে ১৫ জনকে ইতিমধ্যেই হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দেশের ওমিক্রণ (Omicron) সংক্রমণের ঘটনা ৩০০ ছাপিয়ে গেল। তারপরই রাজ্যগুলিকে ফের কোভিড-১৯ (COVID-19) চিকিৎসা কেন্দ্রগুলিকে সক্রিয় করার জন্য প্রস্তুতি নিতে বলল কেন্দ্র।