কর্মকর্তাদের মতে, লেবানন থেকে ছোড়া একটি অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল ইজরায়েলের উত্তর সীমান্তের কাছে মার্গালিওটের একটি বাগানে আঘাত হানে। এর জেরে মৃত্যু হয় কেরালার এক ব্যক্তির।

হামাসের দাবিগুলির মধ্যে অন্যতম হল- উত্তর গাজায় বাস্তুচ্যুত প্যালেস্টাইনের মানুষদের ফিরে আসতে দেওয়া, মানবিক সাহায্য বাডৃান। যার মধ্যে রয়েছে ওষুধ, জল , খাবারের সরবরাহ জোরদার করা।

গাজার প্যালেস্টাইনীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক গোটা ঘটনাকে একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ড বলে বর্ণনা করেছে। মন্ত্রক জানিয়েছে এখনও পর্যন্ত ১০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতের সংখ্যা ৭৬০।

ইজরায়েল বনাম প্যালেস্টাইনের যুদ্ধে তৃতীয় ব্যক্তির মত নাক গলিয়েছিল ইয়েমেনের হাউথি বাহিনী। এবার সরাসরি হামলা চালাল বিশ্বের দুই তাবড় শক্তি।

হামাস নেতাকে হত্যা করার বিষয়ে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’, কিছুই স্বীকার করেনি ইজরায়েল। তবে, দেশের এক উচ্চপদস্থ প্রশাসনিক কর্তা এই বিস্ফোরণটিকে ‘হামাস নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ বলে অভিহিত করেছেন।

বছরের প্রথম দিনেই নিজেদের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেছে আইডিএফ। ইজরায়েল বাহিনীর কর্নেল গোলানি ভাচ স্বীকার করেছেন যে, ইজরায়েলি সেনার একটি বিরাট ট্যাঙ্কের দ্বারা ইজরায়েলের মানুষে পরিপূর্ণ একটা গোটা বাড়ি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।

২০২৩ সালের ছবিটা আলাদা। একেবারেই অচেনা। এ বছর প্রভু যিশুর জন্মদিনে তাঁর জন্মস্থানেই থাকছে না কোনও গাছ, কোনও প্যারেড, আনন্দ-সঙ্গীত, থাকছে না আলোর রোশনাই।

এক্স মাধ্যমে ইজরায়েল- হামাস যুদ্ধ সম্পর্কিত যেসমস্ত খবর বা ভিডিও ছড়ানো হচ্ছে, তার অনেকগুলিই সঠিক নয় বলে দাবি এই সংগঠনের।

প্যালেস্টাইনের ইরেজে সন্ধান পাওয়া গেছে এই টানেলের। অত্যাধুনিক এই টানেল কিন্তু খুব সরু।

জাবালিয়ার ওল্ড গাজার স্ট্রিটের দুটি বাড়িকে টার্গেট করেছিল ইজরায়েলি সেনা। সেই ঘটনায় কমপক্ষে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।