শাস্ত্রে মতে, সঠিক সময় ও সঠিক তিথিতে টোটকা পালনে সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। জ্যোতিষ শাস্ত্রে রয়েছে, নানান টোটকার কথা। এই সকল টোটকা সঠিক সময় পালনে মুক্তি মিলবে সকল সমস্যা থেকে। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।

ছটপুজোর অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী। কলকাতার হেস্টিংস মোড়ে ছটপুজো মঞ্চে মমতা। ছটপুজোর শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী মন্ত্রোচ্চারণও করেন।

এখানে আসলেই সতীর ৫১ পীঠ দর্শন হবে। দক্ষিন দিনাজপুর জেলার হিলি-র বরাবড়ি-র কালী পুজো। ঘুরে ঘুরে আর ৫১ পীঠ দেখতে হবেনা। হিলি-র এই কালী পুজোয় ৫১ পীঠ দেখুন। এই পুজো মুলত করে থাকেন হিলি থানা পাড়ার বাসিন্দারা। সতীর দেহের ৫১ টুকরো পড়ে,  ৫১ টি পিঠ তৈরি  হয়েছে। সেই ৫১ পীঠ তুলে ধরেছেন এই পুজো কমিটি। 

মাটির প্রদীপের সঙ্গে এখন জোর লড়াই চিনা টুনি বাল্বের । এই অবস্থায় মাটির প্রদীপ আর মৃৎশিল্পীদের পাশে দাঁড়িয়ে এক অভিনব উদ্যোগ নিলেন মালদার স্কুল পড়ুয়া। 

এবছর ৪৯ তম বছরে পা দিল দমদমের মিলন সংঘের পুজো। এই ক্লাবটি ২০,০০০ বর্গ ফুটের। এখানে মায়ের মূর্তি ১৪০ ফুট উচ্চতার। এবছর পুজোর থিমের মধ্য দিয়ে কৃষ্ণের কালী রূপের কাহিনি উঠে আসতে চলেছে। মন্ডপে ঢোকার মুখেই রয়েছে কৃষ্ণের বাঁশি। দুদিকে দুটো স্তম্ভ করে তার ওপর রয়েছে কৃষ্ণের হাত। তাতে ধরা তাঁর বাঁশি। 

২০২২-এ প্রথম কালী পুজোর উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী। উত্তরবঙ্গ সফর থেকে ফিরেই তিনি পুজো উদ্বোধন করলেন। আজ কলকাতার জানবাজার সম্মিলিত কালী পুজোর উদ্বোধন করলেন মমতা। উপস্থিত ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, শশী পাঁজা ও অন্যান্যরা। 

মালদহের রতুয়া ২ নম্বর ব্লকের গোবর্জনা কালী মাতা ঠাকুরানি মন্দির। এই মন্দির প্রায় কয়েক হাজার বছরের পুরনো মন্দির। এখানেই হয় কয়েক হাজার বছরের পুরনো কালীপুজো। ঐতিহ্য বজায় রেখে প্রথা মেনে ধুমধাম করে আজও হয়ে আসছে সেই পুজো। কথিত আছে এই পুজোর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দেবী চৌধুরানী। এক সময় ডাকাতরা ডাকাতি করতে যাওয়ার আগে এখানে পূজো দিয়ে যেত। নদী পার্শ্ববর্তী জঙ্গলাকীর্ণ এলাকায় খড় দিয়ে তৈরি মন্দিরে হতো পুজো। বদলেছে সময়। খরস্রোতা নদী এখন শান্ত। জঙ্গলকীর্ণ এলাকা এখন জনবহুল। শুধু বদলায়নি মা কালীর পুজোর প্রথা। 

সামনে কালীপুজো, আধুনিক লাইট থেকে শুরু করে ইলেকট্রিক প্রদীপে ছেয়েছে বাজার, চাহিদা কমেছে মাটির প্রদীপের। মন খারাপ মৃৎ শিল্পীদের | 

দক্ষিন দিনাজপুর জেলার সীমান্তবর্তী হিলির ভৈরব তলায় দুই শতাধিক বছরের ও পুরোনো এই ভৈরবী কালি, তান্ত্রিক মতে হয় এই কালি পূজো

দুর্গাপুজো কার্নিভাল-এ অন্য মেজাজে মুখ্যমন্ত্রী। কখনও কাঁসর, কখনও ঢাক, কখনও আবার মাতলেন নাচে। মঞ্চ ছেড়ে নেমে এসে কাঁসর বাজাতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। কখনও কাঁধে ঢাক নিয়ে বাজালেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীকে এত কাছ থেকে পেয়ে আপ্লুত হয়ে পড়েন শিল্পীরাও। রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানের পা ছুঁয়ে প্রণামও করেন অনেকে।