Rahul Gandhi News -

‘নোটবন্দি একটি জঘন্যতম মিথ্যা প্রতিশ্রুতি’, লিখেছেন সীতারাম ইয়েচুরি। ‘পদক্ষেপটি একটি ‘প্রতারণাপূর্ণ কৌশল’, বক্তব্য তৃণমূল মুখপাত্র ডেরেক ও'ব্রায়েনের।

কংগ্রেসের সংস্কারে এবার জোর দেওয়া হবে বলে জানান মল্লিকার্জুন খাড়গে। তিনি বলেন এবার থেকে সংগঠনের ৫০ শতাংশ পদ ৫০ বছরের কম বয়সী নেতাদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হবে। এ সময় কেন্দ্রের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে কটাক্ষ করেন মল্লিকার্জুন খাড়গে।

শশী তারুরকে হারিয়ে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে কংগ্রেসের মসনদে বসেন তিনি। জগজীবন রামের পর দীর্ঘ ৫০ বছর পর ফের একবার কোনও দলিতের হাতে উঠল কংগ্রেসের ব্যাটন।

ডিসেম্বর মাসে মধ্যপ্রদেশে পৌঁছবে ভারত জোড়া যাত্রা। এখানে দলের ফোকাস থাকবে ২৬টি বিধানসভা আসনে। অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত তেলেঙ্গানায় যাত্রা থাকবে। আগামী বছর এখানে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। এখানে বিধানসভা ছাড়াও লোকসভা নির্বাচনের দিকেও নজর দিচ্ছে দলটি।

দেশের প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাও সাধারণ মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও এই উপলক্ষে সমস্ত দেশবাসীকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

"তেলেঙ্গানায় ঢোকা থেকে কোনো শক্তিই আটকাতে পারবে না।" রবিবার সকালে কর্ণাটকের রায়চুর জেলা থেকে গুদেবল্লুর গ্রাম দিয়ে তেলেঙ্গানায় প্রবেশ করার সময় এমনই বার্তা দিলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর ।

আন্তঃমন্ত্রক কমিটির তদন্তের ভিত্তিতে লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি। এই কমিটি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ২০২০ সালের জুলাই মাসে গঠন করেছিল। FCRA লাইসেন্স বাতিল সংক্রান্ত নোটিশ RGF অফিসে পাঠানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এনজিওর পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী "ভারত জোড়ো" যাত্রা চলাকালীন অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রী রাঘবেন্দ্রস্বামী মঠ পরিদর্শন করলেন বৃহস্পতিবার। রাহুল গান্ধী ও তার অভিযাত্রীদের স্বাগত জানানোর জন্য সেদিন জনগণের ঢল নেমেছিল অন্ধ্রপ্রদেশের রাস্তায়।

কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে বুধবার দলের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি তার প্রতিদ্বন্দ্বী শশী থারুরকে ৬৮২৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কর্তৃপক্ষের প্রধান মধুসূদন মিস্ত্রি মল্লিকার্জুন খাড়গেকে নির্বাচিত ঘোষণা করেছেন।

শৈশব থেকে সংগ্রাম করা খড়গে ৯ বার বিধায়ক এবং দু'বার সাংসদ ছিলেন। বহুবার তিনি কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ পেয়েও তা বাস্তবায়িত হয়নি। কংগ্রেস দলিত সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি মল্লিকার্জুন খাড়গের কাছ থেকে কংগ্রেস আশা করে যে খাড়গে দলকে পুনরুজ্জীবিত করতে সক্ষম হবেন।