কানাডার নিউ সাউথহ্যাম্পটনের সেন্ট জন্স থেকে আটলান্টিকে ডুব দেয় সাবমেরিন টাইটান। পাঁচ অভিযাত্রী নিয়ে টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ চাক্ষুস করতে রওনা হয় সাবমেরিনটি।
শেষ মুহূর্তগুলো কেমন ছিল ওই সাবমেরিনের যাত্রীদের কাছে? শেষ সময়ও অন্ধকারের মধ্যেই শেষ হয়েছিল পাঁচটি জীবন?
আগামী বছরই ভারত মহাসাগরে ডুব দেবে ভারতের সাবমেরিন। এর মধ্যেই এই বিপর্যয় দোটানায় ফেলেছে ভারতকেও।
আগামী বছরই ভারত মহাসাগরে ডুব দেবে ভারতের সাবমেরিন। এর মধ্যেই এই বিপর্যয় দোটানায় ফেলেছে ভারতকেও। তবে কি আশঙ্কামুক্ত হতে পিছতে পারে সমুদ্র অভিযান?
টিকিট নিলেও শেষ পর্যন্ত যাওয়া তাঁদের হয়নি। কার্যত শেষ মুহূর্তেই নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন জে। ফলে জে ব্লুম ও তাঁর ছেলের জন্য সংরক্ষীত আসন পান পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ এবং সুলেমান দাউদ।
টাইটানিকের কোলেই হারিয়ে গেল আরও পাঁচটা প্রাণ। কিন্তু ঠিক ঘটেছিল জলের তলায়? কীভাবে ধ্বংস হল সাবমেরিন টাইটান?
গভীর সমুদ্রের তলদেশে গিয়েই ২০২৩ সালের জুন মাসের ১৮ তারিখ হঠাৎ করেই গায়েব হয়ে গেল ‘টাইটান’।
অক্সিজেন শেষ হওয়ার আগে যে করে হো খুঁজে বার করতে হবে পাঁচ অভিযাত্রী-সহ ডুবোজাহাজকে। এদিকে হিসেব বলছে আর অক্সিজেন নেই সাবমেরিনে।
মার্কিন বেসরকারি সংস্থা 'ওশেনগেট এক্সপিডিশন'-র CEO স্ককটন রাশের স্ত্রী ওয়েন্ডি রাশ। এছাড়া ইসিডর স্ট্রস ও তাঁর স্ত্রী ইডা স্ট্রসের বংশধর ওয়েন্ডি।
সময়ের অঙ্ক অনুযায়ী সাবমেরিন সম্পূর্ণ অক্সিজন শূন্য হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। অক্সিজন সম্পূর্ণ ফুরিয়ে গেলে যে সমস্ত পরিশ্রম বিফলে যাবে তা স্বীকার করেছে কোস্ট গার্ডের অফিসাররাও।