Sukanta Majumdar News -

আসন্ন পুরনির্বাচনে শেষদিনের প্রচারে নিজ এলাকায় ঝড় তুললেন সুকান্ত মজুমদার। এদিন প্রচারে এসেআনিস হত্যাকাণ্ড এবং ইউক্রেনে আটকে যাওয়া বাঙালিদের নিয়ে কথা বললেনবিজেপি রাজ্য সভাপতি।

অনুব্রত বলেন, “রাজ্যে ওদের বিশাল খাওয়া খাই রয়েছে। সভাপতির নাম করতে হবে। স্বীকার করতে হবে ভালো সভাপতি। ভটা ভট বাদ দিচ্ছে। ধরাধর ফেলে দিচ্ছে। সাংঘাতিক। লোকটার স্ট্যামিনার আছে। সুকান্তবাবুকে আমি ধন্যবাদ জানাই। গুড ডিসিশন। কিছু হলেই ফেলে দাও।”

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং নিজের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলের মঙ্গল কামনায় এদিন তারাপীঠ মন্দিরে মা তারার পুজো দেন অনুব্রত। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিধান সভার ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা, লাভপুর, ময়ূরেশ্বর, নলহাটি বিধানসভার বিধায়করা।

সাংবাদিকেরা জয়প্রকাশ মজুমদারের প্রসঙ্গ তুলতেই মেজাজ হারাতে দেখা যায় শান্তনু ঠাকুরকে। এমনকী এই ইস্যুতে সাংবাদিকদের কোনও প্রশ্নেরই জবাব তিনি দেবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন।

এদিন নিজ দলের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের দরাজ প্রশংসা করতে দেখা যায় জয়প্রকাশ মজুমদারকে।

বঙ্গ বিজেপির কার্যালয় সম্পাদক প্রণয় রায়ের সই করা এই চিঠি পাঠানো হয়েছে দুই নেতাকে। যদিও চিঠি পাওয়ার পর এই বিষয়ে বিশেষ মন্তব্য করেননি কেউই।

এদিন একাধিক জায়গা নেতাজি মূর্তিতে মাল্যদান করতে দেখা যায় বিজেপি নেতাদের। তালিকায় রয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য, বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের মতো নাম।

২০১০ সালের ১৬ জানুয়ারি প্রথম ভারতে শুরু হয়েছিল করোনা টিকাকরণ প্রক্রিয়া। তারপর পেরিয়ে গিয়েছে এক বছর। ইতিমধ্যেই গোটা দেশের বুকে ফের আছড়ে পড়েছে করোনা ভাইরাসেরর তৃতীয় ঢেউ।

BJP Leader Shantanu Thakur made Explosive comments in public

নিজের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বলার পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনা নিয়েও শোক প্রকাশ করতে দেখা যায় সুকান্তকে। একইসঙ্গে গোটা ঘটনায় যথাযথ তদন্তেরও দাবি করেন তিনি।