বিজেপির বিশ্বস্ত সূত্রে খবর, ঈশ্বরাপ্পার বাড়িতে শাহ তাদের দুজনের সঙ্গে দেখা করেন। দুই নেতাই শাহের দুপাশে বসেন। ছিল সম্পূর্ণ নীরবতা। শাহ কোন আলোচনায় না জড়িয়ে টিভি দেখতে থাকেন।
দলের কোন্দল আর সংগঠন সামলাতে জানুয়ারি থেকে অমিত শাহ ও জে পি নাড্ডা- দু, তিনমাস পরপরই আসবেন এ রাজ্যে। শাহ ও নাড্ডার লাগাতার বঙ্গ সফরের বিষয়টি দিল্লির তরফে দলের রাজ্য শাখাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
হিমাচলে কংগ্রেসের কাছে হারের পর বাংলায় এসেছিলেন স্বয়ং অমিত শাহ, দলের কাছে তাঁর প্রশ্ন ছিল, ‘বিজেপি ক’মে বাম বাড়ছে কেন?’। সেই সমস্যার সুরাহা করতে এবার বঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের জন্য কড়া বার্তা দিল দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।
রাজ্য সরকারের একের পর এক চক্রান্তে জর্জরিত হয়েই কি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ জানাতে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারস্থ শুভেন্দু অধিকারী ? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে একাধিক ।
পঞ্চায়েত ও লোকসভা নির্বাচন নিয়ে রাজ্যের সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক বিজেপির। থাকবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আজ সন্ধ্যায় বৈঠক।
শুক্রবার রাতের বৈঠেক উৎসাহী বিজেপি নেতারা। অমিত শাহকে বিদায় জানাতে এসে বললেন শুভেন্দু। তাঁকে দিল্লি ডাকা হয়েছে। মঙ্গলবার ৩০ মিনিটের বৈঠক অমিত শাহের সঙ্গে।
অমিত শাহের সফর নিয়ে মন্তব্য তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের। যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোতে জোর দিতে বলেন তিনি। পাশাপাশি লোকসভা নির্বাচন ইস্যুতেও অমিত শাহের মন্তব্যকে খণ্ডন করেন তৃণমূল নেতা।
কলকাতা সফরের প্রথম কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দলীয় রাজ্য় নেতাদের জন্য় কঠিন লক্ষ্য়মাত্রা বেঁধে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রধান এবং ঘনিষ্ঠতম সহকারী অমিত শাহ।
বেশ কিছু কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্য সরকারের বেশ মনোমালিন্য হয়েছে, যা এখনও বিদ্যমান। এই সম্পর্কের টানাপড়েনের আবহে নবান্নে বিজেপির প্রধান কৌশলবিদ অমিত শাহের মুখোমুখি হচ্ছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্বোধন করানোর জন্য আবেদন পত্র পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু, শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সেই আবেদনের জবাব পাওয়া যায়নি বলে জানা গেছে।