বিরোধীদের নিশানা করে কোমরে দড়ি বেঁধে রাখার নিদান দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএমকে একযোগে আক্রমণ করেন তিনি। গ্রামে ঢোকার ওপরেও নিষেধজ্ঞা জারি করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাংলার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফলের ভবিষ্যদ্বাণী করে দেন। পার্থ জানান, এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে জিতবে তৃণমূল।
রাজ্যে শূণ্য থাকলেও পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে জাতীয় কংগ্রেসের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ফের ধাক্কা খেল শাসক শিবির।একমাসের ব্যবধানে পরপর দুইজন শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্যের দলত্যাগে অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
নন্দীগ্রামে তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থান মঞ্চ থেকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর উদ্দেশ্যে কুরুচিকর মন্তব্যের জেরে ঘরে বাইরে চাপে তৃণমূল বিধায়ক। বিরোধী দলের পাশাপাশি নিন্দায় সরব হয়েছে খোদ তৃণমূলের একাংশ।
হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের দৌলত নগর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত আমদোল ঘাট সহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি বুথ থেকে প্রায় ৮০০ কংগ্রেস কর্মী যোগ দেয় তৃণমূলে। পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মোঃ সামাউনের নেতৃত্বে হয় এই যোগদান।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কংগ্রেস। তেমনই মনে করা হচ্ছে মালদায় অধীর চৌধুরীর কথা থেকে। এদিন তৃণমূল ও বিজেপি দুটি রাজনৈতিক দলকেই নিশানা করেন প্রদেশ সভাপতি।
যোগদানকে গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূল নেতৃত্ব। তাদের দাবি ভোটের আগে প্রচারে আসার জন্য কংগ্রেস নাটক করছে। বিধানসভা ভোটের মতোই পঞ্চায়েত ভোটেও উন্নয়ন দেখে মানুষ দুহাত তুলে তৃণমূলকে ভোট দেবে।
নভেম্বর মাসের শুরুতেই বাংলায় আসছেন দলের প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ। একই মাসের শেষে আসছেন দলের প্রধান মুখ নরেন্দ্র মোদী। আর, এই দুই উপস্থিতিতেই বড়সড় ভূমিকা নিতে চলেছেন তাঁদের অন্যতম কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী, তথা, রাজ্যের প্রধান দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তৃতীয় বৃহত্তম দল তৃণমূল কংগ্রেসকে কোনও প্যানেলের সভাপতিত্ব দেওয়া হয়নি। এর আগে লোকসভায় তৃণমূল কংগ্রেসেরও একটি কমিটির চেয়ারম্যানের পদ ছিল। লোকসভার সদস্য সুদীপ বন্দোপাধ্যায় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন।
সুপ্রিম কোর্টের হাত ধরেই এল সাময়িক স্বস্তি। ১৯ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা-মন্ত্রীর আয় বহির্ভূত সম্পত্তি বৃদ্ধি মামলায় স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের প্রধানবিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের ডিভেশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। আপাতত হাইকোর্টের শুনানি স্থগিত থাকবে।