১৭ কি ১৮ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ ভাদ্র মাসের শেষ দিনে বিশ্বকর্মা পুজো করা হয়। এই দিনটি মনসা পুজোও হয়। অনেকেই অরন্ধ্রণ পালন করেন। যাইহোক এই বিশেষ দিনে আপনিও বাড়িতে ছোট্ট করে বিশ্বকর্মার পুজো করতে পারেন। তারজন্য বিশেষ কোনও মন্ত্রতন্ত্রের প্রয়োজন নেই।
কথিত আছে যে বাড়িতে যেখানে গণেশ স্থাপন করা হয়, সেখানে কিছু বিশেষ জিনিস রাখতে হবে। এতে রাহু-কেতুর কারণে সৃষ্ট ত্রুটি দূর হয়।
কোয়েল মল্লিক পুজো উদ্বোধন করতে নিয়ে থাকেন ৫ লক্ষ টাকা। তাঁর থেকে কম নেন বুম্বা দা। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় পুজো উদ্বোধন করতে নিয়ে থাকেন ৩ লক্ষ টাকা।
সনাতন হিন্দু ধর্মে শুক্রবার পুজো, জপতপ, তপস্য়া, দান ধান করার বিধান রয়েছে। এই দিন একাধারে সন্তোষী মায়ের দিন, শিব পরিবারের অন্তর্গত।
ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার দিনে পবিত্র নদীতে স্নান করাও শুভ বলে বিবেচিত হয়, এবার ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার সঠিক তারিখ নিয়ে সংশয় রয়েছে যে এটি ১৪ সেপ্টেম্বর নাকি ১৫ সেপ্টেম্বর পালিত হবে।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, পুজো সংগঠক হিসেবে অরূপ ভাল। তারপরই কিছুটা অভিমানের সুর পার্থর গলায়। তিনি মান্না দে-র বিখ্যাত গানের কলিও আওড়ালেন। তিনি বলেন, 'হৃদয়ে লেখা নাম রয়ে যাবে।'
একটানা ৩০ বছর ধরে এমন শুভ যোগ তৈরি হয়নি। এবছর কৃষ্ণ সপ্তমী তিথির মান অষ্টমী সন্ধ্যা থেকেই শুরু হচ্ছে পুজোর মাহেন্দ্রক্ষণ।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে আপনার জীবনের সব বাধা যদি বারবার আপনার পথ রুদ্ধ করে। যদি কাজ আটকে যায়, তাহলে গণেশ চতুর্থীতে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে ভগবান গণেশকে খুশি করতে এমনই বিশেষ ব্যবস্থা সম্পর্কে তথ্য দিচ্ছি।
কাজরী তিজের দিন ভগবান শিব ও মা পার্বতীর পূজা করা হয়। বিবাহিত মহিলারা তাদের স্বামীর দীর্ঘায়ু কামনা করে কাজরী তীজ উপবাস করেন। এছাড়াও, এই উপবাস পালন করলে সন্তানের সুখ পাওয়া যায় এবং ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।
শনি দেবতার পুজো করার আগেই সাবাধনতা অবলম্বন করা জরুরি। শনিপুজোর আগেই সতর্ক ও যত্নশীল হতে হয়। বিশেষ করে মহিলাদের।