পূর্ণিমার দিনে, চাঁদ তার ১৬ টি কলার সাথে মিলিত হয় এবং খুব শক্তিশালী অবস্থানে থাকে। এই দিনে ভগবান শিবের পূজা করলে চাঁদের দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
পরিণীতির পরণে ছিল গোলাপি রঙের শাড়ি। আর রাঘব হলুদ ধুতি পরে ছিলেন। কাঁধে ছিল লাল দোপাট্টা। প্রথা মেনেই ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করেন তাঁরা।
প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে টুইট বার্তায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী উল্লেখ করেছেন, “মোদীজির প্রচেষ্টার কারণে কলকাতার বিশ্ব বিখ্যাত দুর্গাপূজা ইউনেস্কোর ঐতিহ্যমণ্ডিত সাংস্কৃতিক উৎসবের তালিকায় স্থান পেয়েছে।”
এই দিনে উপবাস, তপস্যা, দান, পূজা, অভিষেক প্রভৃতি ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও বহুগুণ বেশি ফল পাওয়া যায়। ভগবান শিব প্রসন্ন হন এবং তাঁর ভক্তদের প্রতিটি ইচ্ছা পূরণ করেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক শ্রাবণ সোমবারের কার্যকরী প্রতিকারগুলো কী কী।
১৩ আগস্ট সকাল ৮.১৯ মিনিটে শুরু হচ্ছে সাওনের অধীকামাস কৃষ্ণপক্ষ ত্রয়োদশী তিথি। এটি ১৪ আগস্ট সকাল ১০.২৫ মিনিটে শেষ হবে। প্রদোষ যুগে প্রদোষ ব্রতের পূজার গুরুত্ব রয়েছে।
মমতার এই পুজো পদ্ধতিতে হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে বলে মত বঙ্গ বিজেপির সভাপতির। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দু মতে পুজোতে বিশ্বাসী নন বলেই এভাবে ছুঁড়ে ছুঁড়ে পুজো দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন সুকান্ত।
আপনি যদি সোমবার উপবাস রাখেন বা কোনো বিশেষ প্রতিকার করতে চান তবে এই দিনে একই সময়ে এই কাজটি করতে হবে। রবি যোগে শুভ কাজ ও উপাসনা করলে সম্মান ও সম্পদ বৃদ্ধি পায়।
শ্রাবণ মাসের সোমবার শিব পুজোর জন্য মূলত ধুতুরা ফুল লাগে। এই ফুল শিব ঠাকুরের খুব প্রিয়। জলাভিষেক করার জন্য গঙ্গাজল, দুধ, ঘি , মধু , দই -এর প্রয়োজন।
রবিবার এই কাজগুলি করলে তাদের কাজে বাধা দূর হয়। এমনিতেই হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী শ্রাবণ মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী এই মাসে ভগবান বিষ্ণু অনন্ত নিদ্রায় যান।
শ্রাবণ মাস জুড়েই বিভিন্ন শিব মন্দিরে থাকে ভক্তদের ভিড়। শ্রাবণ সোমবার, এই কারণে ভক্তদের কাছে খুব পবিত্র দিন কারণ শ্রাবণ মাস ও সোমবার এই দুই মহাদেবের খুব প্রিয়।