এতটা সামর্থ্য আছে সেদেশের? আমার মনে হয় না। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ না হলেও বাংলাদেশের হালুম হালুম আওয়াজ এত জোরে যে মানুষ ভয় পায়। যদিও পরে জানা যায়, এসবই সার্কাস গ্রাউন্ডের ব্যাপার।'
শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ত্যাগ করার পর থেকেই সেদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ বেড়ে গেছে। ৯ অগস্ট থেকে শুরু হওয়া প্রতিবাদে হিন্দুরা সোচ্চার হয়ে উঠেছে। প্রতিবাদকারীরা স্লোগান দিয়েছেন, "কথায় কথায় ভারত যা! দেশটা কারও বাপের না।"
বাংলাদেশে হিংসাত্মক আন্দোলনের জেরে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আপাতত ভারতে আছেন। তবে কতদিন হাসিনা এদেশে থাকবেন সেটা স্পষ্ট নয়।
যুদ্ধ থেকে বাঁচতে মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমরা বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিল। নিহতদের মধ্যে পুরুষের পাশাপাশি মহিলা ও শিশুও রয়েছে।
ইউনূস হিংসা-বিধ্বস্ত দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার নিন্দা জানিয়ে তাদের "জঘন্য" অপরাধ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি সকল হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধ পরিবারকে সহিংস বিক্ষোভ ও অসামাজিক কার্যকলাপের ক্ষতি থেকে রক্ষা করার জন্য তরুণদের প্রতি আহ্বান জানান।
মহিলাদের টি-২০ বিশ্বকাপ শুরু হতে ২ মাসও বাকি নেই। অক্টোবরে বাংলাদেশে এই টুর্নামেন্ট হওয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশে এখন যা পরিস্থিতি, তাতে আইসিসি ইভেন্ট আয়োজন করা যাবে কি না, সেই প্রশ্ন ক্রমশঃ জোরালো হয়ে উঠছে।
“আমরা বাংলাদেশে বর্তমান রাজনৈতিক হিংসা এবং ধর্মীয় নিপীড়নের তীব্র নিন্দা করছি। আমি অন্তর্বর্তী সরকারকে বাংলাদেশি জনগণের স্বার্থে কাজ করার এবং এই হিংসা অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করছি।”
বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হলেও, দেশে এখনও শান্তি ফেরেনি। সারা বাংলাদেশেই বিভিন্ন জায়গায় সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার চলছে। বিশেষ করে হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।